April 27, 2025
গবেষকদের মতে মানব শরীরে ২০-৫০ এনজি / এমএল মাত্রার ভিটামিন ডি একজন সুস্থ মানুষের জন্য পর্যাপ্ত বলে বিবেচিত হয়। যখনি এই স্তরটি কমে ১২ তে নেমে আসে তখন শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়। ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম, পেশী, রক্ত সঞ্চালন এবং এমনকি মস্তিষ্কের উন্নয়নে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আপনার শরীরে যদি ভিটামিন ডি-এর অভাব থাকে তবে কি ভাবে জানবেন? এখানে পাঁচটি লক্ষণ দেয়া হল-
(১) হার্ভার্ড হেলথের মতে, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি উভয়ই হাড়কে শক্তিশালী রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। হাড়ের ঘনত্ব কমে গেলে স্ট্রেস ফ্র্যাকচার দেখা দেয়। হাড়ের গঠনের জন্য ভিটামিন ডি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং পরবর্তীতে এটি শরীরকে ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। ২০১৫ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অর্ধেকের মত রুগী স্ট্রেস ফ্র্যাকচারে ভুগছেন যাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অপর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে।
(২) শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাবের একটি লক্ষণ হল দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা। গত এক দশক ধরে, এক দল ডাক্তার শরীরে ভিটামিন ডি এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার মধ্যে সম্ভাব্য সম্পর্কের তথ্য নিতে শুরু করেছেন।
(৩) যদি আপনি সব সময় অসুস্থ বোধ করেন বা অসুস্থ হয়ে পড়েন তবে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কম। ভিটামিন ডি-এর অপর্যাপ্ততার কারণে আপনার শরীরকে দুর্বল করে দিতে পারে।
(৪) চুল পড়া, ভিটামিন ডি-এর অভাবের আর একটি লক্ষণ। ডাক্তারদের মতে প্রতিদিন ১০০ টি চুল পড়া স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু এর থেকে বেশি হলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা দিয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে ভিটামিন ডি চুলের বীজকোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
(৫) বিষণ্নতা আর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। গবেষণা বলছে যে ভিটামিন ডি এবং বিষণ্নতার মধ্যে একটি গভীর সংযোগ রয়েছে। তাই যখনি সকালে সূর্যের আলোয় বের হন তখন শরীর ভিটামিন ডি শোষণ করে এবং বিষণ্ণতা দূর করে মনকে সতেজ করে।
অতিরিক্ত খাবার খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি তেমনি, কম খাবার গ্রহণ করাও একটি সমস্যা। প্রতিদিন আমাদের শরীরে নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালোরির প্রয়োজন হয়। যখন প্রয়োজনের চেয়ে কম খাবার গ্রহণ করা হয় তখন আমাদের শরীর তার দৈনন্দিন কাজ পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় ক্যালোরির যোগান দিতে পারে না তখন আমাদের শরীর অল্পতে ক্লান্ত হয়ে যায়। কম খাবারের ফলে শরীরের যে সকল সমস্যা হতে পারে তা দেয়া হল যাতে সতর্ক হতে পারেন।
(১) অবসন্ন ও ক্লান্ত অনুভব হওয়া প্রধান কারণ। যখন খাবার কম খাওয়া হয় তখন শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি দেখা দেয় ফলে শরীর অবসন্ন ও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তবে অনেকে ওজন কমানোর জন্য খাবার কমিয়ে দেন যাতে ক্যালোরি কম উৎপন্ন হয় এবং ওজন কমে যায়। এতে করে অবসন্ন ও ক্লান্ত হওয়ার সমস্যা থেকে যায়।
(২) পরিমাণ মত খাবার না খেলে সারা দিন নিজেকে ক্ষুধার্ত মনে হবে। তাহলে বুঝা যাচ্ছে যে যখন আমরা ক্ষুধার্ত ও ক্লান্ত অনুভব করি তখন আমাদের আরও ক্যালোরির দরকার হয়। ক্যালোরি শেষের সাথে সাথে ক্ষুধা অনুভব হওয়া শুরু হয়।
(৩) কম খাওয়ার ফলে আমাদের যে বিশাল সমস্যা হয়ে থাকে তা হল চুল হারানো। আমাদের চুলের বৃদ্ধির জন্য দরকার প্রয়োজনীয় পুষ্টি। তাই যখনি খাবার কম খওয়া হয় তখন চুল তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না ফলে চুল দুর্বল হয়ে যায় এবং চুল পড়া শুরু হয়।
(৪) যখন আমরা কম খাদ্য খাই, তখন আমাদের ঘুম স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রভাবিত হয়। কম খাবার খেয়ে ঘুমালে সকালে তরতাজা ভাবে জাগ্রত হতে পারবেন না, আপনাকে দেখতে অনেকটা দুর্বল লাগবে।
(৫) আপনি সব সময় বিরক্ত বা উত্তেজিত থাকবেন কারণ আমাদের মস্তিষ্কের কাজ পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন যে জ্বালানী তা সঠিক ভাবে পায় না। আর মাথা সঠিক ভাবে কাজ না করার কারণে আমরা বিরক্ত বা উত্তেজিত হয়ে পড়ি। এই সব কিছু হয় কম খাবার খাওয়ার কারণে।
(৬) সব সময় আপনার শীত শীত অনুভব হবে। ক্যালোরি শরীরের তাপ বাড়ায় যখন আপনার শরীরের ক্যালোরি শেষ হয়ে যাবে তখন তাপ উৎপন্ন হবে না ফলে শরীরে ঠান্ডা অনুভব হবে।
(৭) আর একটি বড় যে সমস্যা তা হল হজমের। পরিমাণ মত খাবার না খাওয়ার ফলে আমাদের হজমে সমস্যা হতে পারে।
ঈদের দিনে সকালে নানা আয়োজন ছিল। রাতে অতিথিদের টেবিলে মিষ্টান্ন কী দিবেন এমন সিদ্ধান্ত অনেকেই নিশ্চিত নেননি। ঈদের রাতে হয়ে যাক লাউয়ের কালাকান্দ।
উপকরন: কচি লাউ কুচানো-২ কাপ, দুধ- ১ লিটার ছানার জন্য, ছানা তৈরির জন্য লেবুর রস- ১/২ চা চামচ, ১/২ কৌটা কন্ডেন্সড মিল্ক, মাওয়া- ২ টেবিল চামচ, গুঁড়া দুধ- ২ টেবিল চামচ, গোলাপ জল ১ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, কাজু বাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ, জাফরান সামান্য, ঘি ১/২ কাপ।
প্রনালি: লাউ কুচানো ফুটানো পানিতে ২ মিনিট সেদ্ধ করে পানি ছেঁকে একটি কাপড়ে নিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে হবে যাতে পানি সব ভালমতো ঝরে যায়। ১ লিটার দুধ ফুটিয়ে লেবুর রস দিয়ে ছানা করে নিতে হবে। ফ্রাইং প্যানে ঘি গরম করে লাউ ভেজে নিতে হবে, এরপর ছানা দিয়ে আরেকটু ভাজতে হবে। এখন একে একে কন্ডেন্সড মিল্ক, মাওয়া, গুঁড়া দুধ ও বাদাম বাটা দিয়ে নাড়তে হবে। প্যান থেকে কালাকন্দ উঠে আসতে শুরু করলে গোলাপ জল, এলাচ গুঁড়া ও জাফরান দিয়ে তুলে নিতে হবে। এরপর ট্রেতে ঢেলে কালাকন্দ সাইজ কেটে উপরে মাওয়া ও কাজু বাদাম বা কিসমিস দিয়ে পরিবেশন করুন।
ছবি: সাদ্দিফ অভি।
সুত্র : বাংলাট্রিবিউন।
রমজানের এক মাস রাখার পরে আমরা সবাই ঈদ আনন্দ উদযাপন করে থাকি। রোজায় যেহেতু একটা নিয়ম মাফিক খাবার খাওয়া হত। তাই ঈদে এই জন্য শারিরীকভাবে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে কিছু খাবার খেলে। তাই সুস্থ থাকতে পরিহার করতে হবে সেসব খাবার। ঈদে কিভাবে সুস্থ থাকবে তা নিয়ে ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তা আমাদের নতুন কিছু ডটকমের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-
১.রোজার পরে ঈদের সময় খাবার পরে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় বুকজ্বালা। সেজন্য ভাজা খাবার পরিহার করতে হবে।
২.ডায়াবেটিস যাদের আছে তারা তো মিষ্টি খাআর থেকে সংযত থাকে ঈদেও নিজেদের সংযত রাখুন। তবে স্যাকারিন বা অ্যাকারবোজ দিয়ে রান্না হলে খেতে পারেন অনায়াসেই।
৩. হার্টের রোগীদের জন্য ঈদে তেমন বাধানিষেধ নেই। তবে একসঙ্গে অতিরিক্ত খাবার খাবেন না।
৪. গর্ভবতী মায়েরা বেশি পরিমাণে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাবেন না; গুরুপাক খাবেন না। একবারে বেশি পরিমাণে খাবেন না। যে খাবারগুলো সহজেই হজম হয়, সেগুলো অল্প পরিমাণে বারবার খান। সময়মতো খাবেন।
৬. শ্বাসকষ্টে ভুগছেন এমন রোগী খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হোন। গরুর মাংস, হাঁসের মাংস, হাঁসের ডিম, ইলিশ মাছ, বেগুন, নারিকেল, আনারস, পাকা কলায় হতে পারে অ্যালার্জি। এ থেকে বাড়তে পারে আপনার শ্বাসকষ্ট। এ ছাড়া একবারে বেশি খেয়ে ফেললে বাড়তে পারে শ্বাসকষ্ট।
ঈদ আর ঘরে সেমাই রান্না হবে না তা ভাবাই যায় না। ঈদের ঘরে নানা রকমের সেমাই তৈরি করা হয়ে থাকে। প্রতিনিয়ত থাকছে নতুন নতুন সেমাইয়ে রেসিপি। একটু নতুন সেমাইয়ের রেসিপি হলে ভালোই তো। তাই কিভাবে তৈরি করবেন মালাই সেমাই একটি অনলাইন গণমাধ্যম থেকে আমাদের নতুন কিছু পাঠকদের জন্য মালাই সেমাইয়ের রেসিপি তুলে ধরা হল-
উপকরণ
দুধ- দুই লিটার
লাল সেমাই- এক কাপ
চিনি- আধা কাপ
কনডেন্সমিল্ক- এক কাপ
এলাচ ও দারচিনি- তিন/ চারটি
ঘি- এক চা চামচ
বাদাম কুচি ও কিসমিস পছন্দমতো
যেভাবে তৈরি করবেন
প্রথমে দুধ মৃদু আঁচে রেখে এলাচ আর দারচিনিসহ জ্বাল দিয়ে ঘন করে ফেলুন। এরপর চিনি দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন। আরেকটি পাত্রে ঘি ঢালুন। এর মধ্যে সেমাই দিয়ে অল্প আঁচে লাল লাল করে ভেজে নিন। বেশি ভাজবেন না। এতে স্বাদ নষ্ট হবে।
ঈদ আর বাড়িতে কোন মিষ্টি খাবার তৈরি হবে না তা হয়। সবার ঘরের থাকবে বাহারি মিষ্টি জাতীয় খাবার। তাই ঘরে ঘরে পায়েস রান্নার ধুম পড়ে যায়। তাই ঘরে বসে কিভাবে কাওনের চাল ও সাগুদানার পায়েস তৈরি করবেন সেটি বিশিষ্ট রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসীর একটি গণমাধ্যমে জানিয়েছে। তা আমাদের নতুন কিছু’র পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো-
উপকরণ:
তরল দুধ- আধা লিটার
সাগুদানা- ১ কাপ
সেদ্ধ কাওনের চাল- ১ কাপ
চিনি- ১ কাপ
কিসমিস- ১ টেবিল চামচ
বাদাম- ১ টেবিল চামচ
প্রণালি:
প্রথমে চুলায় একটি কড়াইয়ে দুধ দিন, দুধ ঘন হয়ে আসলে সাগুদানা, কাওনের চাল, চিনি দিয়ে নাড়াচাড়া করে কিছুক্ষণ রান্না করে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে যাবে কাওনের চাল ও সাগুদানার পায়েস। সুন্দর করে কিমমিস ও বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
চুলের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে পারেন নিয়মিত। চুল পড়া বন্ধ করার পাশাপাশি চুল ঝলমলে করতে সপ্তাহে একদিন ম্যাসাজ করতে পারেন নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল। মধু, পেঁয়াজের রস ও কলার হেয়ার প্যাক ব্যবহার করলেও বন্ধ হবে চুল পড়া।
জেনে নিন হাতের কাছেই পাওয়া যায় এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান কীভাবে চুলের যত্নে ব্যবহার করবেন-
মাথার তালুতে পেঁয়াজের রস ঘষে ঘষে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে প্রাকৃতিক কন্ডিশনার লাগান। সপ্তাহে একদিন এটি ব্যবহার করলে কমে যাবে চুল পড়া।
চুল ঝলমলে করতে অ্যালোভেরা জেলের জুড়ি নেই। অ্যালোভেরার পাতা থেকে জেল সংগ্রহ করে মাথার তালু ও চুলে লাগান। কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের গোড়ায় নিয়মিত অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করলে চুল পড়া বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি জৌলুস বাড়ে চুলের।
চুল রুক্ষ ও প্রাণহীন হয়ে পড়লে একটি কলা চটকে চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলের রুক্ষতা কমাবে।
চুলের জন্য আরেকটি উপকারী উপাদান হচ্ছে মধু। মধু সরাসরি লাগাতে পারেন চুলে। চাইলে হেয়ার প্যাকেও মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
সপ্তাহে দুইদিন নারিকেল তেল গরম করে চুলে লাগান। এটি চুল ভেঙে যাওয়া প্রতিরোধ করবে।
চুলের বিবর্ণ ভাব দূর করার জন্য আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করতে পারেন। খুশকি দূর করতেও অনন্য এটি।
তথ্য: বোল্ডস্কাই।
লাইফস্টাইল ডেস্ক : ঈদে পোলাও-কোরমা না হলে কি চলে? নারকেল ও দুধ দিয়ে মজাদার কোরমা রান্না করে ফেলতে পারেন। সাদা পোলাও এর সঙ্গে ডিমের কোরমা খেতে খুবই সুস্বাদু।
জেনে নিন কীভাবে রান্না করবেন ডিমের কোরমা-
উপকরণ
ডিম- ৮টি
আদা- ১ ইঞ্চি
নারকেল কোড়ানো- ৩ চা চামচ
ধনেপাতা কুচি- ১ মুঠো
ঘি- টেবিল চামচ
দুধ- আধা কাপ
হলুদ গুঁড়া- আধা চা চামচ
পেঁয়াজ- ৩টি
কাঁচামরিচ- ৫টি
রসুন- ৫ কোয়া
এলাচ- ৩টি
ধনে গুঁড়া- ২ চা চামচ
ক্যাশিউ নাট- ১ মুঠো
দারুচিনি- ২ ইঞ্চি
লবণ- স্বাদ মতো
প্রস্তুত প্রণালি
সেদ্ধ ডিম ঠাণ্ডা করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। আদা, রসুন, এলাচ, কাঁচামরিচ ও দারুচিনি একসঙ্গে বেটে নিন। ক্যাশিউ নাট পানিতে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে বেটে নিন। বড় প্যানে ঘি গরম করে পেঁয়াজ কুচি, লবণ ও হলুদ দিন। পেঁয়াজ বাদামি হয়ে আসলে মসলা বাটা দিয়ে চুলার জ্বাল কমিয়ে দিন। তেল ছাড়া শুরু হলে কোড়ানো নারকেল দিয়ে ৫ মিনিট নাড়ুন। ক্যাশিউ নাট বাটা দিয়ে নাড়তে থাকুন। মিশ্রণে ডিম দিয়ে দিন। ২ মিনিট পর দুধ দিয়ে ঢেকে দিন পাত্র। ১০ মিনিট মৃদু আঁচে রেখে নামিয়ে ধনেপাতা কুচি ছিটিয়ে পরিবেশন করুন পোলাওয়ের সাথে।
ঝাল ঝাল কড়াই গোস্ত খিচুড়ি অথবা নান রুটির সঙ্গে খেতে খুবই সুস্বাদু। ঈদে অতিথি আপ্যায়নে মজাদার এই আইটেমটি রাখতে পারেন।
জেনে নিন কড়াই গোস্ত রান্না করবেন কীভাবে-
উপকরণ
খাসির মাংস- আধা কেজি
কাঁচামরিচ- ৪টি
তেল- ৪ টেবিল চামচ
আদা বাটা- ১ টেবিল চামচ
লবণ- স্বাদ মতো
টমেটো- ২টি
পেঁয়াজ- ৩টি
মরিচ গুঁড়া- আধা চা চামচ
হলুদ গুঁড়া- আধা চা চামচ
ধনে গুঁড়া- ১ চা চামচ
জিরা গুঁড়া- আধা চা চামচ
ধনেপাতা কুচি- ১ মুঠো
রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ
প্রস্তুত প্রণালি
২ কাপ পানি ও আদা-রসুন বাটা দিয়ে মাংস সেদ্ধ করে নিন। পানি শুকিয়ে গেলে ও মাংস সেদ্ধ হলে পাত্র নামিয়ে নিন।
কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি সোনালি করে ভাজুন। টমেটো দিয়ে দিন কড়াইয়ে। তেল ছাড়া পর্যন্ত ভাজুন। লবণ, মরিচ গুঁড়া, হলুদ গুঁড়া, ধনে গুঁড়া ও জিরা গুঁড়া দিয়ে নাড়তে থাকুন। মসলার মিশ্রণে সেদ্ধ মাংস দিয়ে চুলার জ্বাল বাড়িয়ে দিন। ২০ মিনিট পর সামান্য পানি দিয়ে ঢেকে দিন কড়াই। মৃদু আঁচে ১০ মিনিট রাখুন চুলায়। কাঁচামরিচ ও ধনেপাতা কুচি দিয়ে ১ মিনিট রান্না করে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন কড়াই গোস্ত।
তথ্য:টাইমস অব ইন্ডিয়া
জেনে নিন চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার কয়েকটি জায়গার নাম-
হোয়াইট হ্যাভেন বিচ, অস্ট্রেলিয়া
সাদা বালির বিচ এটি। এই বালি কখনোই উত্তপ্ত হয় না! অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে অবস্থিত হোয়াইট হ্যাভেন বিচ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
টরেস ডেল পাইনে ন্যাশনাল পার্ক, চিলি
চিলির এই ন্যাশনাল পার্কটি একটি বিস্ময় বললে ভুল বলা হবে না! এখানে আপনি দেখতে পারবেন পাহাড়ের সৌন্দর্য, উপভোগ করতে পারবেন সাগরের রূপ।
নীল পানির সমুদ্র, বরফে ঢাকা পাহাড় কিংবা চমৎকার নৈসর্গিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করে? যেসব ভ্রমণপিপাসু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখতে চান, তাদের জন্য ট্র্যাভেল ব্লগ ‘প্লেসেস মাস্ট ভিজিট’ জানাচ্ছে কয়েকটি স্থানের নাম। বাকেট লিস্টে এই জায়গাগুলো রাখা চাই আবশ্যই!
জেনে নিন চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার কয়েকটি জায়গার নাম-
হোয়াইট হ্যাভেন বিচ, অস্ট্রেলিয়া
হোয়াইট হ্যাভেন বিচ, অস্ট্রেলিয়া
সাদা বালির বিচ এটি। এই বালি কখনোই উত্তপ্ত হয় না! অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে অবস্থিত হোয়াইট হ্যাভেন বিচ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
টরেস ডেল পাইনে ন্যাশনাল পার্ক, চিলি
টরেস ডেল পাইনে ন্যাশনাল পার্ক, চিলি
চিলির এই ন্যাশনাল পার্কটি একটি বিস্ময় বললে ভুল বলা হবে না! এখানে আপনি দেখতে পারবেন পাহাড়ের সৌন্দর্য, উপভোগ করতে পারবেন সাগরের রূপ।
লেক ওশচিনেন, সুইজারল্যান্ড
লেক ওশচিনেন, সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ডের বারনিস ওবারল্যান্ডে অবস্থিত চমৎকার এই লেকটি ডিসেম্বর থেকে মে পর্যন্ত বরফে ঢাকা থাকে। ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার লম্বা নীল পানির লেকটি আপনাকে মুগ্ধ করবেই।
হার্ট সি আর্চ, পর্তুগাল
হৃদয় আকৃতির মনোমুগ্ধকর এই সমুদ্রটি দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে পর্তুগালে।
মারসা উপকূল, ইজিপ্ট
নীল পানির চমৎকার এই সমুদ্রটি ইজিপ্টের মারসায় অবস্থিত।
নীল পানির সমুদ্র, বরফে ঢাকা পাহাড় কিংবা চমৎকার নৈসর্গিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করে? যেসব ভ্রমণপিপাসু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখতে চান, তাদের জন্য ট্র্যাভেল ব্লগ ‘প্লেসেস মাস্ট ভিজিট’ জানাচ্ছে কয়েকটি স্থানের নাম। বাকেট লিস্টে এই জায়গাগুলো রাখা চাই আবশ্যই!
জেনে নিন চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার কয়েকটি জায়গার নাম-
হোয়াইট হ্যাভেন বিচ, অস্ট্রেলিয়া
হোয়াইট হ্যাভেন বিচ, অস্ট্রেলিয়া
সাদা বালির বিচ এটি। এই বালি কখনোই উত্তপ্ত হয় না! অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে অবস্থিত হোয়াইট হ্যাভেন বিচ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
টরেস ডেল পাইনে ন্যাশনাল পার্ক, চিলি
টরেস ডেল পাইনে ন্যাশনাল পার্ক, চিলি
চিলির এই ন্যাশনাল পার্কটি একটি বিস্ময় বললে ভুল বলা হবে না! এখানে আপনি দেখতে পারবেন পাহাড়ের সৌন্দর্য, উপভোগ করতে পারবেন সাগরের রূপ।
লেক ওশচিনেন, সুইজারল্যান্ড
লেক ওশচিনেন, সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ডের বারনিস ওবারল্যান্ডে অবস্থিত চমৎকার এই লেকটি ডিসেম্বর থেকে মে পর্যন্ত বরফে ঢাকা থাকে। ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার লম্বা নীল পানির লেকটি আপনাকে মুগ্ধ করবেই।
হার্ট সি আর্চ, পর্তুগাল
হার্ট সি আর্চ, পর্তুগাল
হৃদয় আকৃতির মনোমুগ্ধকর এই সমুদ্রটি দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে পর্তুগালে।
মারসা উপকূল, ইজিপ্ট
মারসা উপকূল, ইজিপ্ট
নীল পানির চমৎকার এই সমুদ্রটি ইজিপ্টের মারসায় অবস্থিত।
এন্টার্কটিক বিচ ট্রি, ল্যামিংটন ন্যাশনাল পার্ক, অস্ট্রেলিয়া
এন্টার্কটিক বিচ ট্রি, ল্যামিংটন ন্যাশনাল পার্ক, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে অবস্থিত এই স্থানে রয়েছে প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরনো গাছ!
সূত্র : বাংলাট্রিবিউন।