পৃথিবীকে জেনে নিন আপনার ভাষায়….24 Hrs Online Newspaper

জেলে গিয়েও তেজ কমেনি, ধর্ষক বাবার নয়া রূপ

Posted on August 30, 2017 | in আন্তর্জাতিক | by

সোমবারের সাজা ঘোষণার পর এখন রোহতকের জেলই বাবা গুরমিত রাম রহিমের একমাত্র ঠিকানা। কারাদণ্ডের অন্ধকারেই দিন কাটছে বাবার। শোনা গিয়েছিল, সাজা শোনার পরেই কান্নায় ভেঙে পড়েছিল রাম রহিম। বিচারকের কাছে ক্ষমাও চায় ধর্ষকবাবা। কিন্তু কোনও কাকুতিমিনতিই কাজে লাগেনি। দু’টি পৃথক মামলায় ধর্মগুরুকে ১০-১০ করে মোট ২০ বছর কারদণ্ডের সাজা শোনায় সিবিআই-এর বিশেষ আদালত।

এত অপরাধ করার পরে জেলে গিয়ে কতটা অনুতপ্ত রাম রহিম? বেরিয়ে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, জেলে থেকেও বিন্দুমাত্র তেজ কমেনি গুরমিতের।

সাংবাদিক সঞ্জীব মহাজনের দাবি, জেলকর্মীদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করার ভয় দেখায় বাবা। মন্ত্রী-আমলাদের সঙ্গে নিজের সুসম্পর্কের কথা জানিয়ে জেলকর্মীদের এই হুমকি দিয়েছে ধর্মগুরু।

জানা গিয়েছে, সোমবার আদালত থেকে জেলে আসার সময়ে বাবার সঙ্গেই ছিলেন তার দত্তক কন্যা হনিপ্রীত ইনসান। জেলে ঢোকার মুখে হনিপ্রীতকে বাধা দেন জেলের ডিরেক্টর জেনারেল। তখনই তার সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে রাম রহিম। হনিপ্রীতকে ঢুকতে না দিলে ডিরেক্টরের চাকরি খেয়ে নেওয়া হবে বলে ভয় দেখায় বাবা। ধর্মগুরু ফোন করতে চাইলেও তাকে ফোন করতে দেওয়া হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

অনলাইন ডেস্ক ॥ সোমবারের সাজা ঘোষণার পর এখন রোহতকের জেলই বাবা গুরমিত রাম রহিমের একমাত্র ঠিকানা। কারাদণ্ডের অন্ধকারেই দিন কাটছে বাবার। শোনা গিয়েছিল, সাজা শোনার পরেই কান্নায় ভেঙে পড়েছিল রাম রহিম। বিচারকের কাছে ক্ষমাও চায় ধর্ষকবাবা। কিন্তু কোনও কাকুতিমিনতিই কাজে লাগেনি। দু’টি পৃথক মামলায় ধর্মগুরুকে ১০-১০ করে মোট ২০ বছর কারদণ্ডের সাজা শোনায় সিবিআই-এর বিশেষ আদালত।

এত অপরাধ করার পরে জেলে গিয়ে কতটা অনুতপ্ত রাম রহিম? বেরিয়ে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, জেলে থেকেও বিন্দুমাত্র তেজ কমেনি গুরমিতের।

সাংবাদিক সঞ্জীব মহাজনের দাবি, জেলকর্মীদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করার ভয় দেখায় বাবা। মন্ত্রী-আমলাদের সঙ্গে নিজের সুসম্পর্কের কথা জানিয়ে জেলকর্মীদের এই হুমকি দিয়েছে ধর্মগুরু।

জানা গিয়েছে, সোমবার আদালত থেকে জেলে আসার সময়ে বাবার সঙ্গেই ছিলেন তার দত্তক কন্যা হনিপ্রীত ইনসান। জেলে ঢোকার মুখে হনিপ্রীতকে বাধা দেন জেলের ডিরেক্টর জেনারেল। তখনই তার সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে রাম রহিম। হনিপ্রীতকে ঢুকতে না দিলে ডিরেক্টরের চাকরি খেয়ে নেওয়া হবে বলে ভয় দেখায় বাবা। ধর্মগুরু ফোন করতে চাইলেও তাকে ফোন করতে দেওয়া হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

Comments are closed.

সর্বশেষ খবর

আজকের ছবি

www.facebook.com

Tag Cloud