পৃথিবীকে জেনে নিন আপনার ভাষায়….24 Hrs Online Newspaper

সংবাদ পাঠিকা থেকে যেভাবে আজ চিত্রনায়িকা বুবলী

বিনােদন ডেস্ক: ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি।’ অথবা ‘তোমাকে আমার ভালো লাগে।’ এ দুটি কথা শবনম বুবলী কতোবার শুনেছেন সেটা হাতে গুনে বলে দেওয়া যাবে। তাকে প্রেম নিবেদন করেছেন খুব কম ছেলে! তবে গুনে শেষ করা যাবে না কয়টা ছেলে তার প্রেমে পড়েছে। কিন্তু তার কাছে প্রেমের প্রস্তাব এসেছে ভিন্নভাবে। তাকে কোনো ছেলের পছন্দ হলেই বলতো, ‘তোমাকে আমার খুব পছন্দ, আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই!’

bubli-inner20160911182814
আড্ডার শুরুতে প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাব পাওয়া নিয়ে বলছিলেন ঢালিউডের নবাগতা বুবলী। পুরো নাম শবনম ইয়াসমিন বুবলী। তিন বোন এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি তৃতীয়। ডাক নাম বুবলী হলেও বাসায় কেউ তাকে ডাকে বাবাই। কেউবা বাবান, আবার কেউ বাবলা বলে। আর মা ডাকেন ‘মোহাম্মদ’ বলে। মায়ের এই নামে ডাকার কারণ জানিয়ে বললেন, ‘আমি বোনদের মধ্যে সবার ছোট। তখনও আমার ভাইয়ের জন্ম হয়নি। মা সবসময় আমাকে ছেলের মতো দেখতো বলেই এই নামে ডাকতেন।’

তিন বোনের মধ্যে বড় বোন গান করেন। মেজবোন সংবাদ পাঠিকা। বুবলী নিজেও বেসরকারি টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনে সংবাদ পাঠ করেছেন প্রায় তিন বছর। সংবাদ পাঠিকা হওয়ার গল্পটা শুনতে চাইলে তিনি বলেন, ‘২০১৩ সালের শুরুর কথা। মেজবোন আমার আগেই সংবাদ পাঠিকা হয়েছিলেন। আমারও ইচ্ছে ছিলো সংবাদ পাঠিকা হবো। তাই সেই পথে পা বাড়ালাম।’

বুবলী প্রথমে ভর্তি হন সংবাদ পাঠ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে (জবস এ-ওয়ান)। তবে বেশিদিন ক্লাশ করতে পারেননি। তিনটি ক্লাশ করেই পরিবারের সবাই মিলে দেশের বাইরে ঘুরতে চলে গেলেন। ফিরে এসে দেখেন সব ক্লাশ শেষে পরীক্ষা চলছে! তিনটি ক্লাশের অভিজ্ঞতা নিয়েই পরীক্ষায় অংশ নিলেন। প্রশিক্ষকরা তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাদের অনুপ্রেরণায় অডিশন দিলেন বাংলাভিশনে। সুযোগও পেয়ে গেলেন।

২০১৩ সালে সংবাদ পাঠ শুরুর পর প্রশংসা কুড়ান বুবলী। ঢালিউডের সুপারস্টার শাকিব খানের নজরেও পড়েন তিনি। সেই সূত্রে এখন তারা রূপালি পর্দার জুটি। ইতিমধ্যে কিং খানের সঙ্গে দুটি ছবিতে অভিনয় করেছেন। এবারের ঈদে (১৩ সেপ্টেম্বর) মুক্তি পাবে দুটোই। এগুলো হলো ‘বসগিরি’ ও ‘শুটার’।

সংবাদ পাঠিকা থেকে বুবলীর চিত্রনায়িকা হওয়ার গল্পটা চমকানোর মতোই। কীভাবে ঘটলো? বুবলী বললেন, ‘সংবাদ পাঠিকা হিসেবে কাজ শুরুর পর অনেকে মডেলিং ও নাটকে কাজ করার উৎসাহ দিয়েছেন। অভিনয় করতে আমার মাঝে মধ্যে ইচ্ছে থাকলেও পরিবার থেকে তেমন কোনো সমর্থন পাচ্ছিলাম না।’

শাকিব খান তখন নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ছবির (প্রিয়া রে) জন্য নতুন নায়িকার খুঁজছিলেন। তার পছন্দ হয় বুবলীকে। তিনি ফোন করে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। বুবলী তাকে জানান, পরিবার অনুমতি দেবে না। আর পরিবারের বাইরে গিয়ে তার পক্ষে কোনো কাজ করা সম্ভব নয়। শাকিব তাকে ভাবার সময় দেন। কিছুদিন পরে পরিচালক শামীম আহাম্মেদ রনি ফোন দিয়ে জানান, বুবলীকে তারা ‘বসগিরি’র জন্য নির্বাচন করে ফেলেছেন।

একটার পর এক ছবির প্রস্তাব পেলেও পরিবারের সম্মতি মিলছিলো না বুবলীর। তারা দুই বোন শোবিজে কাজ করার পরও এটা হতবাক করার মতো ব্যাপার। বুবলী হাসতে হাসতে বললেন, ‘মা-বাবার মনে হতো মিডিয়া আর চলচ্চিত্রে কাজের মধ্যে পার্থক্য আছে। তারা ভাবতেন, টিভি অথবা অন্য মিডিয়ার মতো চলচ্চিত্রের পরিবেশ কাজের উপযুক্ত নয়। এ কারণে তারা আমাকে চলচ্চিত্রে কাজ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন। পরিচালক সস্ত্রীক বুবলীদের বাসায় গিয়ে তার মা-বাবাকে বোঝালেন। এই বলে আশ্বাস দেন, তাদের যদি কাজ বা পরিবেশ ভালো না লাগে তাহলে তারা আমাকে ফিরিয়ে আনতে পারেন।’

আর বাধা রইলো না। চলচ্চিত্রে অভিষেক হলো বুবলীর। তবে অভিজ্ঞতাটা পুরোপুরি আনন্দের ছিলো না তার জন্য। বুবলী একটু অভিমানের স্বরে বললেন, ‘বসগিরির শুটিং শুরু হয়েছে নায়িকা ছাড়াই। সংবাদমাধ্যমে পড়ছিলাম শাকিব খানের পরবর্তী নায়িকা কে হবে? ব্যাপারটা নিয়ে যতোটা আনন্দিত ছিলাম, তার চেয়ে বেশি বিরক্ত লেগেছে। কেবলই মনে হচ্ছিলো, কেনো যে প্রস্তাবটা এলো? কেনো মা-বাবা রাজি হচ্ছেন না। অবশেষে পরিবারের সবার কাছ থেকে সম্মতি পাওয়ায় স্বস্তি এলো।’

স্কুল-কলেজে অনেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অভিনয় করলেও বুবলীর সেই অভিজ্ঞতা নেই। চলচ্চিত্রে আসার আগে কখনও অভিনয় করেছেন? উত্তরে তার ভাষ্য, ‘না না বাবা! অভিনয় কোনোদিনই করিনি। মাঝে মধ্যে সংবাদ পাঠ করাটা ভালোভাবে শেখার জন্য আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতাম ওই পর্যন্ত। তবে বড় আপু গান শিখতো, তার সঙ্গে গান গাইতাম। মা আমাকে গানের স্কুলেও ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু গান শেখাতে বরাবরই ফাঁকিবাজ ছিলাম। তাই গানটা ঠিকমতো শিখতে পারিনি। এখন আফসোস লাগে কেনো যে গানটা ভালো করে শিখলাম না! তবে ইদানীং গিটার বাজানো শিখছি।’

‘বসগিরি’তে বুবলীর প্রথম দৃশ্য ছিলো শাকিব খানের সঙ্গে। তখন কেমন লাগছিলো? প্রশ্নটা শুনে উত্তর দেওয়ার জন্য কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে থাকলেন বুবলী! চোখ খুলে বললেন, ‘সত্যি বলতে এখনও বিশ্বাস করতে পারি না বাংলাদেশের সুপারস্টার শাকিব খানের নায়িকা হয়েছি! প্রথম দিনের শুটিংয়ে নার্ভাসনেস থেকে আমার কি যে অবস্থা হয়েছিলো তা বোঝাতে পারবো না। প্রথমত জীবনে প্রথমবার অভিনয় করছি। তার ওপর আমার পাশে দাঁড়ানো শাকিব খান। ‘বসগিরি’তে আমার চরিত্র একজন শিক্ষানবীশ চিকিৎসকের। আমার প্রথম দৃশ্য ছিলো শাকিব খানকে চড় মারতে হবে। ভাবতে পারছিলাম না চরিত্রের মধ্যে থেকে একসঙ্গে দুই কাজ কীভাবে করবো। শাকিব ভাই আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। সেটে সবার কাছেই কাজ শিখেছি।’

‘বসগিরি’র দৃশ্যায়ন শেষ হতে না হতেই আরেকটি ছবিতে (শুটার) চুক্তিবদ্ধ হয়ে শুটিং করেছেন বুবলী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ’র এই শিক্ষার্থীকে এখন প্রায় সারাদিনই থাকতে হয় শুটিংয়ে। স্বাভাবিকভাবে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে পড়াশোনায়। বুবলী একটু মন খারাপ করে বললেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাশ না করলে পড়া কিছুই বোঝা যায় না। আমি তো ক্লাশ করতেই পারছি না। তবে বন্ধুরা আমাকে অনেক সহায়তা করছে। আমাকে নোট রেডি করে দেয়। প্রতি সেমিস্টারে কম করে বিষয় নিই। এতে পড়াশোনায় ক্ষতির মাত্রাটা একটু কমানো যায়।’

বুবলী এখন অবসর খুব একটা পান না। পেলে তার সময় কাটে কীভাবে? ‘আমি খুব ঘরকুনো মেয়ে। নিজের ঘরে থাকতেই বেশি ভালো লাগে। গান শুনি, টিভি দেখি, এমনকি খাবারও আমার ঘরেই খাই।’ সংবাদ পাঠের পর চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? বুবলীর সোজা উত্তর, ‘আগে তো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ছিলো পড়াশোনা শেষ করে ভালো চাকরি করবো। মা-বাবার ইচ্ছাও এটাই। কিন্তু এখন বড়পর্দায় কাজ করছি। তাই এখন চলচ্চিত্র নিয়েই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সাজাচ্ছি।’
উৎস….বাংলানিউজ

Posted in বিনোদন | Comments Off on সংবাদ পাঠিকা থেকে যেভাবে আজ চিত্রনায়িকা বুবলী

কার সঙ্গে প্রেম করছেন প্রিয়াংকা?

%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%95%e0%a6%be-%e0%a6%9a%e0%a7%8b%e0%a6%aa%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%beবিনোদন ডেস্ক: একজন পেশাদার অভিনেত্রী হিসেবে তিনি সফল। বলিউড মাতিয়ে এখন হলিউডেও আলোচিত। শুধু তাই নয়, মার্কিন মুলুকে ‘কোয়ান্টিকো’ টিভি সিরিজ তাকে নিয়ে গেছে খ্যাতির অন্য উচ্চতায়। বলা হচ্ছে বলিউড তারকা প্রিয়াংকা চোপড়ার কথা। রিল লাইফ নিয়ে বেশ খোশ মেজাজে রয়েছেন তিনি। আর ভক্তমহলও তার সাফল্য নিয়ে বেজায় খুশি। কিন্তু প্রিয়াংকার ব্যক্তিজীবন নিয়ে সবসময়ই একটা কৌতুহল থেকেই গেল। আদৌ কি কোনও প্রেমিক রয়েছে পিগি চপসের? প্রেম করছেন নায়িকা? এ সব নিয়েই এ বার মার্কিন মুলুকের এক ফ্যাশন ওয়েবসাইটের কাছে মুখ খুললেন তিনি। প্রিয়াংকা বলেন, এই মুহূর্তে আমি ভীষণভাবে রিলেশনশিপে আছি। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এমন একটা জায়গায় আছি যেটা বেশ জটিল। কারণ আমার কাছে নিজের রুট খুব জরুরি। প্রিয়াংকার এমন বক্তব্যে নতুন জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয়, তার প্রেমের বিষয়টি পুরোটাই নিশ্চিত বলেও অনেকে মনে করছেন। তবে কার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন প্রিয়াংকা সেটাই এখন সবার জানার আগ্রহ।

Posted in বিনোদন | Comments Off on কার সঙ্গে প্রেম করছেন প্রিয়াংকা?

আলোচনায় পরীমনির ‘উষ্ণ’ চুম্বন (ভিডিও)

বিনােদন ডেস্ক: জাজ মাল্টিমিডিয়া ও এসকে মুভিজের যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘রক্ত’ নিয়ে এতদিন তেজদীপ্ত পরীমনিকে আলোচনা চলছিল। এরপরই আলোচনার মোড় ঘুরে গেল তৃতীয় টিজার মুক্তির পর। অ্যাকশন থেকে রোমান্টিক দৃশ্যে পরীমনি নিজেকে নিয়ে এলেন অন্যভাবে। গতকাল মুক্তি পেয়েছে রক্ত ছবির তৃতীয় টিজার। আর এই টিজারেই পরীমনিকে দেখা গেল বেশ সাহসী দৃশ্যে। রক্ত ছবিতে লিপ-লক দৃশ্যে অভিনেতা রোশনের সাথে পরীমনি নিজেকে বন্দি করেছেন। আর এই টিজার ঘিরেই চলছে এখন আলোচনা-সমালোচনা; বেশ জোরালো। 132444porimoni_kalerkantho_pic2

ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত অ্যাকশনধর্মী ছবি ‘রক্ত’ ঈদুল আজহার দিন মুক্তি পাবে। এতে অ্যাকশন দৃশ্যে দেখা যাবে নায়িকা পরীমনিকে। এ ছবিতে পরীমনির নায়ক নবাগত রিক্ত রোশন। পরীমনি-রোশন ছাড়া সিনেমায় আরও অভিনয় করছেন আশিষ বিদ্যার্থী, বিপ্লব চ্যাটার্জি, রাজা দত্ত, অমিত হাসান প্রমুখ।

‘লিপ-লক’ দৃশ্য ছাড়াও ৩০ সেকেন্ডের শেষ ট্রেলারটি পরীমনিকে বেশ সপ্রতিভ দেখা গেছে। একটি গোসল দৃশ্য রয়েছে। যেখানে পরীমনির উর্ধ্বাংশ অনাবৃত ছিল। আবেদনময়ী সেই দৃশ্য নিয়ে এখন সোশাল মিডিয়ায় বেশ রমরমা আলোচনা। অ্যাকশনের সাথে রোমান্স, দুইয়ের সম্মিলন দর্শক ও ভক্তদের মধ্যে আলোড়ন তুললেও সফলতার প্রশ্নে অপেক্ষা করতে হবে ঈদ পর্যন্ত।

বাংলাদেশের বাইরে ছবিটির বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে কলকাতা, হাওড়া, শিলিগুড়ি এবং দার্জিলিংয়ে। তাই দুই বাংলায় এ ছবি নিয়ে প্রত্যাশা অনেক।

Posted in বিনোদন | Comments Off on আলোচনায় পরীমনির ‘উষ্ণ’ চুম্বন (ভিডিও)

আমি নিরাপদ যৌনতায়….

বিনােদন ডেস্ক: হিন্দি সিনেমার অভিনেত্রী সানি লিওনি বলেছেন, তিনি সুস্থ ও নিরাপদ যৌন সম্পর্কে বিশ্বাসী। এই বিশ্বাস তার ভিতরে সবসময় ছিল বলেই তিনি কনডমসহ বিভিন্ন স্পর্শকাতর বিষয়ের বিজ্ঞাপনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।

Sunny-Leone-Saree-Wali-Girl-Images
‘নিরাপদ যৌনতা’র ধারণাকে প্রচার করতেই ম্যানফোর্স-এর মতো কনডম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের পণ্যদূত হতে রাজি সানি ২০১১ সালে। এর পর কেটে গেছে পাঁচ বছর। সানির বদৌলতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসাও এগিয়েছে তরতর করে। তবে সাবেক এই পর্নো তারকা নিজে হয়েছেন অনেক প্রশ্নের সম্মুক্ষিন।

সম্প্রতি ম্যানফোর্সেরই এক অনুষ্ঠানে সানি জানান, তিনি যে স্কুলে পড়তেন, সেখানে অষ্টম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হত নিরাপদ যৌনতা সম্পর্কে। আর তাই নানান ধরণের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হয়েও এই বিষয়ে কথা বলতে সবসময়ই স্পষ্টভাষী ছিলেন তিনি।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এবিষয়ে সানি বলেন, “আমি বরাবরই এসব ব্যাপারে স্পষ্টভাষী। জড়তা আমার মাঝে নেই। অন্য অভিনেত্রীদের মতো আমি এসব করতে ভয়ও পাইনি কখনও।”

নিরাপদ যৌনতা নিয়ে স্কুল থেকে পাওয়া শিক্ষার কারণেই কৈশর থেকেই এবিষয়ে সচেতন হন সানি। ১৩-১৪ বছর বয়স থেকেই তাঁর মাথায় বসে যায়, সুরক্ষাই শারীরিক সম্পর্ককে আরওমজবুত করে। কারণ এর মাধ্যমেই অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ রোখা যায়।

সাধারণত, ভারতের প্রথমসারির তারকাদের কখনও কনডমের বিজ্ঞাপনে দেখা যায় না। এ ব্যাপারে সানি বলেন, “ আসলে ব্যাপারটি যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। সবার স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গা একরকম হয়না। আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি বলেই এগুলো করতে পারছি।”

ভারতের মতো রক্ষণশীল দেশে কনডমের মতো ‘স্পর্শকাতর’ পণ্যের দূতিয়ালি করতে নিজে পেছপা না হলেও, এর জন্য সানিতে বারবার বিদ্ধ হতে হয়েছে সমালোচনার তীরে। বিশেষ করে দেশটির রাজনীতিবিদেরা বরবরই বলে এসেছেন সানি ভারতের যুবসমাজকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছেন। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির জ্যেষ্ঠ নেতা অতুল অঞ্জন কুমারের ভাষ্যে, সানি লিওনির এইসব ‘অশ্লীল’ বিজ্ঞাপনের কারণে দেশে ধর্ষণের সংখ্যা বাড়ছে!

কিশোরী বয়স থেকেই পর্নো দুনিয়ার সঙ্গে জড়িয়ে পড়া ইন্দো-কানাডিয় এই অভিনেত্রী হিন্দি সিনেজগতের নজরে আসেন রিয়ালিটি টিভি শো ‘বিগ বস’-এর মাধ্যমে।

২০১২ সালে মুক্তি পাওয়া পূজা ভাটের ‘জিসম-২’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে সানির আগমন ঘটে। পরবর্তীতে তাকে দেখা গেছে ‘জ্যাকপট’, ‘রাগনি এমএমএস-২’, ‘এক পেহেলি লীলা’, ‘ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড’-এর মতো সিনেমাগুলোয়।

Posted in বিনোদন | Comments Off on আমি নিরাপদ যৌনতায়….

জিত হট অ্যান্ড সেক্সি: নুসরাত

বিনােদন ডেস্ক: ঈদে মুক্তি পেয়েছে জিত্ এবং নুসরত ফারিয়া জুটির ছবি বাদশা দ্য ডন। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় এটি নুসরাতের তৃতীয় ছবি। কাজ করতে গিয়ে নাকি জিত-এর প্রেমে পড়ে গিয়েছেন নায়িকা। শেয়ার করলেন নায়িকা নিজেই। আনন্দবাজারকে দিয়েছেন সাক্ষাতকার। তার কিছু অংশ দেয়া হলো-

জিত্-এর সঙ্গে প্রথম ছবি। কেমন লাগল? fariha123

খুব ভালো এক্সপিরিয়েন্স। প্রথম যে দিন দেখা হল, এত সুন্দর করে ওয়েলকাম করেছিল যে আমি প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম (লাজুক হাসি)।

জিত্ তো আপনাকে একটা বিশেষ নামেও ডাকেন?

(প্রাণখোলা হাসি) হ্যাঁ। জিত্দা আমাকে ফরেনার হিরোইন বলে ডাকে। আর কখনও কখনও খুব কায়দা করে ফারিয়াও বলে।

সিনেমায় আপনার চরিত্রটা কেমন?

এটা একটা ড্রিম ক্যারেক্টার। অনেকটা ‘কভি খুশি কভি গম’-এর করিনা কপূরের মতো। বলতে পারেন মডার্ন ভার্সন অফ করিনা। আমার চরিত্রের নাম শ্রেয়া। সাইকোলজির ছাত্রী। সেক্সি, বুদ্ধিমতীর একটা কম্বিনেশন।

সেটে নাকি আপনাকে খুব প্যাম্পার করা হত?

সেটে আমাকে বাবা (পরিচালক বাবা যাদব) একদম তুলোয় মুড়ে রেখেছিল। হেয়ার ড্রেসার থেকে টেকনিশিয়ান পর্যন্ত সবাই প্যাম্পার করত। এমন মিষ্টি করে কথা বলত, মনে হত ওদের জন্য জান দিয়ে দিতে পারি। আর বাবা যাদবের ‘বাবা’ নামটা আমার কাছে সার্থক। মানে সত্যিই আমাকে বাবার মতোই স্নেহ করেন। আমার মতে টলিউডের হিরো-ডিরেক্টরের বেস্ট ডু’য়ো হলেন জিত্ আর বাবা যাদব। তবে শুটিংয়ের থেকেও প্রোমোশন আমি বেশি এনজয় করেছি।

কেন?

আসলে প্রোমোশনে আমি মানুষ জিত্দাকে চিনেছি। বুঝেছি ‘জিত্ দ্য সুপারস্টার’ ঠিক কেমন। বাংলাদেশে ইদের একটা শোতে আমি জিত্দার ইন্টারভিউ করেছিলাম। প্রায় দু’ঘণ্টা আমরা টানা কথা বলে গিয়েছি। অসাধারণ অভিজ্ঞতা।

‘জিত্ দ্য সুপারস্টার’কে চুমু খেয়ে কেমন লাগল?

(মুখটা অল্প নামিয়ে) চুমু খেতে একটু লজ্জা লেগেছিল প্রথমে। এটা ন্যাচারাল তাই না? যাকে সবসময় টিভিতে দেখেছি অন্য নায়িকাদের সঙ্গে ইন্টিমেট সিন করছে তাকে জড়িয়ে ধরাটা…।

অঙ্কুশ, ওম, জিত্— আপনার তিন নায়কের মধ্যে কে বেশি হট?

(বিরাট পজ) তিনজনের কাজের ধরন আলাদা। তিন জন তিন রকম। তবে জিত্দাই হট অ্যান্ড সেক্সি। নটিও। কিন্তু খুব সফিস্টিকেটেড ভাবে নটি। মানে অনেকটা মিলিয়েনিয়ার টু দ্য বিলিয়েনিয়ারের মতো। তবে এটা দর্শকরা ভাল বলতে পারবেন কার সঙ্গে আমার জুটি বেশি সেক্সি লাগে।

ছবিটার ইউএসপি কি? দর্শক কেন দেখবেন?

এই ছবিটা ফুল কর্মাশিয়াল। কিন্তু একটা আলাদা মেসেজ আছে। হল থেকে ফিরে দর্শক ভাববেন, আরে বাদশা যেটা করছে সেটা যদি আমিও করি, তাহলে আমিও হয়তো লোকের উপকার করতে পারব। ছবিটা মানুষকে এনকারেজ করবে।

বাংলাদেশের প্রথম সারির অভিনেত্রী জয়া আহসান মনে করেন, যৌথ প্রযোজনার ছবি একদম চলে না। আপনি কি বলবেন?

দেখুন, উনি বাংলাদেশের অ্যাসেট। আমরা ওনাকে খুবই সম্মান করি। তবে এটা ওনার ব্যক্তিগত মতামত। হতে পারে কোনও পয়েন্ট অপ ভিউ থেকে বলেছেন। তবুও ওনাকে সম্মান করেই বলছি, এই ছবিগুলো না চললে প্রযোজকরা টাকা ঢালতেন না। আমি গর্ব করে বলি, ‘আশিকি’ যৌথ প্রযোজনায় আমার প্রথম ছবি বাংলাদেশে সবথেকে বেশি চলা একটা সিনেমা। টানা আট সপ্তাহ চলেছিল। ফলে দর্শক দেখছেন, তাই এগুলো তৈরি হচ্ছে। আমি মনে করি, অভিনয়টাই আসল। কোন ফিল্ম সেটা বিচার করে দর্শক আমাদের ভালবাসেন, এমনটা নয়। আর কর্মাশিয়াল ছবি মানেই খুব নাচ-গান এমনটা নয়। কর্মাশিয়াল ফিল্মেও সফিস্টিকেশন, স্মার্টনেস এগুলো রাখা যায়। এটা কোনও শিল্পীর সিদ্ধান্ত, তিনি কী ভাবে দর্শকদের কাছে নিজেকে প্রেজেন্ট করবেন।

আপনার পরের ছবির কাজ শুরু হয়েছে?

পরের ছবিটা ‘প্রেমী ও প্রেমী’ আমার কাছে খুব স্পেশাল। কারণ এটা আমার প্রথম বাংলাদেশী ছবি। পরিচালক জাকির হোসেন রাজু। হিরো শুভ। এতদিন দেশের মানুষের অভিযোগ ছিল, আমি বাংলাদেশের ছবি করি না। এ বার সেটা বন্ধ হবে।

যুগান্তর

Posted in বিনোদন | Comments Off on জিত হট অ্যান্ড সেক্সি: নুসরাত

‘সবার নজর থাকবে আমার ওপর’

বিনােদন ডেস্ক: বছর না পেরোতেই ঈদের ছবির প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয়বারের মতো জড়িয়ে গেলেন চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। বাবা যাদব পরিচালিত ‘বাদশা-দ্য ডন’ ছবির নায়িকা তিনি।

অল্প দিনের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে দুই বাংলার জনপ্রিয়তাই জুটেছে ফারিয়ার কপালে। ভক্ত বা অনুসারীর সংখ্যা বাড়ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সব মিলিয়ে সময়টা তার অনুকূল।faria-ver20160705175508

জাকির হোসেন রাজুর পরিচালনায় ‘প্রেমি ও প্রেমি’ ছবির কাজ করছেন নুসরাত ফারিয়া। কাজের ফাঁকে আড্ডা দিয়েছেন তিনি।

বাংলানিউজ: আপনার প্রথম ছবি ‘আশিকী’ গত কোরবানির ঈদে মুক্তি পেয়েছিলো। এবারের ঈদেও থাকছেন রূপালি পর্দায়। কেমন লাগছে?
নুসরাত ফারিয়া: এটাকে সম্মানের ব্যাপার হিসেবেই দেখছি। কারণ ঈদ উৎসবে দর্শকদের মধ্যে বাড়তি আগ্রহ থাকে ছবি নিয়ে। পরপর দুই ঈদে ছবি মুক্তি পাওয়ার ঘটনা অবশ্যই আনন্দের।

প্রশ্ন: এ ঈদের ছবিগুলোর নায়িকার তালিকা লম্বা ও বৈচিত্রময়। অপু বিশ্বাস, আঁচল ও তিশার পাশাপাশি আছেন কলকাতার শ্রাবন্তীও।
ফারিয়া: এই যে বিভিন্ন নায়িকার উপস্থিতি, এই দৃশ্যটা বেশ ভালো লাগছে আমার কাছে।

প্রশ্ন: এক ধরনের প্রতিযোগিতা কিন্তু তৈরি হয়ে গেছে। বিষয়টাকে আপনি কীভাবে নিচ্ছেন?
ফারিয়া: প্রথম ব্যাপার হচ্ছে, আমি এই দৌড়ে ক্ষুদ্র একজন। বাকিরা সবাই খুব অভিজ্ঞ। শাকিব খান, জিৎ, শ্রাবন্তী…প্রধান প্রতিযোগী তারাই। তারা এমন দৌড়ে শামিল হন এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। আমার এই দৌড়ের বয়স নয় মাস। এ কারণে বলবো, টেকনিক্যালি আমার জন্য এই প্রতিযোগিতা অনেক কঠিন। তাদেরকে সবাই চেনে। তাদের প্রচার আর প্রসার বা ব্যাপ্তি অনেক বেশি। সবচেয়ে নতুন মানুষ হলাম আমি। এটা আমার জন্য একদিক দিয়ে ইতিবাচক। সবার নজর থাকবে আমার ওপর। সবকিছুর ভিড়ে সফল হওয়াও একটা চ্যালেঞ্জ। জানি না কতোটা সফল হবো।

প্রশ্ন: ‘বাদশা-দ্য ডন’-এর জন্য আপনার প্রস্তুতি কেমন ছিলো?
ফারিয়া: এ ছবিতে অভিনয়ের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছি। আমার লুক থেকে শুরু করে ফিগার, পোশাক- সবদিক দিয়েই খোলস ছেড়ে বেরিয়েছি। বলতে পারেন চেনা বলয় ভেঙেছি। তাই ছবিটি নিয়ে আমি উচ্ছ্বসিত।

প্রশ্ন: ছবিটি আপনার ক্যারিয়ারে কতোটুকু প্রাপ্তি যোগ করতে পারে বলে মনে করেন?
ফারিয়া: সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, ঈদে এ ছবিটাই বেশি ভালো চলবে। আমি আশাবাদী ‘বাদশা-দ্য ডন’ আমার ভাগ্য আরও ঘুরিয়ে দেবে।

প্রশ্ন: এ ছবিতে আপনার উপস্থিতি কেমন? চরিত্রটি সম্পর্কে জানতে চাইছি।
ফারিয়া: এরই মধ্যে ছবিটির গানগুলোর ভিডিও তো দেখেছেনই। আমার চরিত্রটির নাম শ্রেয়া। যে কোনো পুরুষকে আকৃষ্ট করার মতো সম্মোহিনী ও সাহসী সে। বেশ রাফ অ্যান্ড টাফ। মেয়েদের মনোভাব নিয়ে চলে শ্রেয়া। মেয়েটি পশ্চিমা জীবনযাপনে বিশ্বাসী। এ চরিত্রে কাজ করে বেশ মজা পেয়েছি।

প্রশ্ন: শুটিংয়ের মজার অভিজ্ঞতা আছে?
ফারিয়া: আমি সারাক্ষণই শ্রেয়া হয়ে থাকতাম। মাঝে মধ্যে পরিচালক বলতেন, সারাক্ষণই চরিত্রের ভেতর থাকতে হয় নাকি। তখন তাকে শ্রেয়ার মতো করে জবাব দিতাম! এ নিয়ে বেশ মজা হতো। সবাই মেনেও নিয়েছিলো, তাই আমাকে চরিত্রের মধ্যেই থাকতে দিতো ইউনিটের সবাই। দৃশ্যধারণ শেষে আবার আগের ফারিয়াকে পান তারা। সেটে হিন্দির ব্যবহার নিয়েও আমার সঙ্গে সবাই মজা করতো। কারণ আমি হিন্দি অনেক শব্দের মানে বুঝতাম না। এই সুযোগে জিৎ আমাকে কিছু বাক্য কপি করতে বলতেন। আমি সেটা কপি করার পর সবাই হাসাহাসি করতো। পরে বুঝতে পেরেছি, আমাকে দিয়ে দুষ্টু দুষ্টু কথা বলিয়ে নিয়েছেন জিৎ।

প্রশ্ন: জিতের চোখে ফারিয়া কেমন?
ফারিয়া: এটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

প্রশ্ন: কাজের বেলায় জিৎ আপনার প্রশংসা করেননি?
ফারিয়া: প্রতিটি দৃশ্যের কাজ করার পর আমরা দু’জনই মনিটরের সামনে এসে দাঁড়াতাম। দৃশ্যটি দেখার পর দু’জন দু’জনের দিকে তাকাতাম। জিৎ প্রায়ই বলতেন, ‘আচ্ছা শট হ্যায়।’ আমি জানতে চাইতাম সত্যি সত্যি ভালো হয়েছে তো? জিৎ বলতেন, ‘আচ্ছা হ্যায়, আচ্ছা হ্যায়।’

প্রশ্ন: কাজ করতে গিয়ে নিশ্চয়ই জিতের কাছে কিছু শিখেছেন?
ফারিয়া: আমার মনে হয়, আমি অভিনয় পারি না। তবে অভিনয়েও বাস্তবের মতো থাকার চেষ্টা করি। জিৎ ঠিকঠাক ‘টোন’-এ অভিনয় করতে সহযোগিতা করেছেন। ব্যক্তি জিৎ বেশ চমৎকার একটা মানুষ। তার ব্যক্তিত্ব আমার ভালো লাগে। একজন মানুষ কেন বড় তারকা হয়, জিৎকে দেখলে বোঝা যায়।

প্রশ্ন: কলকাতায়ও নিশ্চয়ই ভক্তের পাল্লায় পড়তে হয়? একটা অভিজ্ঞতার শুনতে চাই।
ফারিয়া: কলকাতায় গ্রামগঞ্জের একটি এলাকায় ক্লাইমেক্স দৃশ্যের শুটিং হয়েছে। জিৎ থাকায় ওখানে প্রচন্ড ভিড় জমেছে। এটাই স্বাভাবিক। ওখানে জিৎ যাওয়া মাত্রই ‘জিৎ’, ‘জিৎ’ চিৎকার শুরু হয়ে গেলো। অবাক ব্যাপার হলো, আমি যাওযার পর দেখি আমার নাম ধরেও ওরা চিৎকার করছে। শুধু নুসরাত বা ফারিয়া নয়। ওরা পুরো নাম ধরে চিৎকার করছে- ‘নুসরাত ফারিয়া’, ‘নুসরাত ফারিয়া’। আমার সঙ্গে জিৎ নিজেও অবাক এই কারণে যে, কলকাতার প্রত্যন্ত একটা জায়গায় আমাকে এভাবে চেনার কথা নয়। জিৎ খুনসুটি শুরু করলেন এই বলে- ‘ক্যায়া বাত! বাংলাদেশ কা সুপারস্টার!’ আমি সত্যি অভিভূত। কলকাতায় মাত্র দুটো ছবি মুক্তি পেয়েছে। তাতেই এতো ভালোবাসা পাচ্ছি ওপার থেকেও।
প্রশ্ন: দুই বাংলাতে নায়ক নির্ভর ছবিই হচ্ছে বেশি। ভবিষ্যতে নায়িকা নির্ভর ছবি করতে চান?
ফারিয়া: সবার ধারণা হিরোরাই বাঁচাবে চলচ্চিত্র। এটা সাধারণ একটা ভাবনা। আমি এখনও অভিনয়ের প্রাথমিক ধাপে আছে। এখনও প্রপার লাইটিংটাও ঠিকঠাক বুঝি না। সত্যি বলতে সবকিছুই বোঝার চেষ্টা করছি। এখনই নায়িকা প্রধান ছবি করতে চাই, আমার জন্য এটা বলাও বেশ স্পর্ধার ব্যাপার। আমার ক্যারিয়ারের খুব ভালো দিক হলো, এক বছরের মধ্যে বড় প্রতিষ্ঠানের প্রথম সারির আর দুই বাংলাতেই জনপ্রিয় নায়কদের সঙ্গে কাজ করেছি। সবই যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বড় বাজেটের ছবি। এ কারণে আমার প্রতি অন্যদের প্রত্যাশাও বেশি। সেটা মাথায় রেখেই কাজ করতে চাই।

প্রশ্ন: একটা ছবি হিট হলে অনেকে সেই ধরনের কাজই করেন। দিনের পর দিন এটা চলতে থাকে।
ফারিয়া: এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেছেন। আমাকে দেখে যেন দর্শকের একঘেঁয়েমি না লাগে এদিক দিয়ে আমি সচেতন। তাই প্রতিটি ছবিতে নতুনত্ব রাখার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন: যৌথ প্রযোজনার বাইরে কলকাতার ছবিতেও নিশ্চয়ই প্রস্তাব পান?
ফারিয়া: প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার প্রতি আমি অনুগত। তারাই আমাকে চলচ্চিত্রে সুযোগ দিয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী শুধু তাদের সঙ্গে কাজ করাটাই আমার লক্ষ্য। যদিও প্রতিষ্ঠানটি কোনো বিধিনিষেধ দিয়ে রাখেনি আমার ওপর। তাছাড়া আজিজ ভাই (জাজ মাল্টিমিডিয়ার স্বত্ত্বাধিকারী আব্দুল আজিজ) সবসময় বলেন, ভালো প্রস্তাব পেলে আমি যেন রাজি হই। তবুও আমি নিজে থেকেই অন্য প্রতিষ্ঠানের কাজ করতে চাই না।

প্রশ্ন: বলিউড অভিনেতা ইমরান হাশমির সঙ্গে ‘গাওয়াহ, দ্য উইটনেস’ ছবিতে আপনার কাজ করার খবর বেরিয়েছিলো…
ফারিয়া: তারা অনেক সময় চায়। ছয় মাস ধরে একটা ছবিতে ব্যস্ত থাকা সম্ভব নয়। এটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার আমার জন্য। ছয় মাসে কিন্তু এখানে দুটি ছবির কাজ শেষ হয়ে যায়।

প্রশ্ন: তাহলে কি ছবিটি ঘোষণার মধ্যেই আটকে থাকবে?
ফারিয়া: ‘প্রেমি ও প্রেমি’র চিত্রায়ন শেষ হলে বিষয়টি নিয়ে ভাববো। তিন মাসের বিরতি নেওয়ার ইচ্ছে আছে। আরেকটি বিষয় হলো, আমার সম্মানী নিয়েও চূড়ান্ত কথা হয়নি। দেখা যাক কী হয়।
উৎস…বাংলানিউজ:

Posted in বিনোদন | Comments Off on ‘সবার নজর থাকবে আমার ওপর’

আপাতত হচ্ছে না

বিনোদন ডেস্ক: দর্শকপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী মোনালিসা দেশে ফিরেছেন চলতি মাসের শুরুতে। ফিরেই ঘোষণা দিয়েছিলেন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি কাজে ফিরবেন। কিন্তু তা আর আপাতত হচ্ছে না। এখন নাটক নয়, বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে তিনি কাজে নিয়মিত হতে যাচ্ছেন বলে গতকাল সকালে নিশ্চিত করেছেন। যমুনা ফ্যানের একটি বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে কাজ করার জন্য চূড়ান্ত হয়েছেন তিনি। আগামী ২৯শে এপ্রিল দিনব্যাপী বিজ্ঞাপনটির শুটিং হবে। এটি নির্মাণ করবেন সৈয়দ রাসেল। মোনালিসা জানান, যমুনা গ্রুপের দুটি বিজ্ঞাপনে কাজ করবেন তিনি।12718213_10153616634766491_5966844601641218300_n

Posted in বিনোদন | Comments Off on আপাতত হচ্ছে না

মাহি উড়ছেন….

বিনোদন ডেস্ক: মাহি এখন আর আগের মতো নেই। বদলে গেছেন আমূল। ‘ভালোবাসার রঙ’ থেকে যে মাহির যাত্রা তিনি এখন ঢালিউডের শীর্ষ নায়িকা। এই উত্থানে একটু টলে যাননি মাহি। বরং আরো পরিণত হয়েছেন। অভিনয়ে, চরিত্র নির্বাচনে, সিদ্ধান্তে, কৌশলে মাহি এখন খুব সাবধানী। শীর্ষ নায়িকার আসন ধরে রাখতেই এই অবস্থান তার।

কথা হচ্ছিলো মহানায়িকা সুচিত্রার জন্মদিনে। মাহি বললেন, সুচিত্রার একটা ব্যাপার আমার খুব ভালো লাগে। উনি সারাজীবন নায়িকা থাকতে চেয়েছিলেন। নায়িকা হিসেবে দর্শকের স্মৃতিতে থাকার জন্য জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় পর্দার আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। আমার ওইরকম মা, দাদি, নানীর চরিত্রে অভিনয়ের ইচ্ছে নেই। আমিও সুচিত্রা সেনের মতো আড়ালে যাবো একদিন। নায়িকা জীবন থাকতে থাকতেই বিদায় নিতে চাই।’Mahi-by-Arif-Ahmed-1

কিন্তু এখনই বিদায়ের কথা নয়। ঢালিউডে মাহির এখন উত্তাল যৌবন। এই শুক্রবারই মুক্তি পাচ্ছে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘অনেক দামে কেনা’। চার্লি চ্যাপলিনের বিখ্যাত ছবি ‘সিটি লাইট’ অবলম্বনে নির্মিত এ চলচ্চিত্রে অন্ধ ফুল কন্যার চরিত্রে দেখা যাবে মাহিকে।
অন্ধ মানুষ কাছ থেকে দেখেন নি। কিন্তু তাদের কষ্টটা অনুভব করেছেন সবসময়। সে ব্যথার কথা জানালেন। চরিত্রটি নিয়ে তার মাথাব্যাথাও কম ছিলো না। চিত্রনাট্য নিয়ে প্রচুর সময় দিয়েছেন। তবে, একটা সুবিধা নাকি মাহি খুব পেয়েছেন অন্ধ চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে। সেটা হচ্ছে, আই কন্ট্যাক্ট করতে হয়নি। চোখে চোখে তাকিয়ে অভিনয়ের ঝামেলা ছিলো না। যে কোন দিকে তাকিয়ে ধীরে সুস্থে ডায়ালগ থ্রো করেছেন।’
চলচ্চিত্রটিতে মাহির সঙ্গে দেখা যাবে ঢালিউডের জাঁদরেল অভিনেতা ডিপজলকে। মূলত চিত্রনায়ক বাপ্পিই থাকছেন বেশিরভাগ দৃশ্যে। তবু অনেকদিন পর ডিপজলের পর্দায় ফেরা নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন দর্শক। মাহি জানালেন, ‘তার সঙ্গে আমার খুব বেশি সিকোয়েন্স নেই। তবে তিনি কাজের ব্যাপারে খুব সিরিয়াস। সাভারে তার বাড়িতেই শুটিং হয়েছে। এ সময় তার বেশ কথাও হয়েছে। অভিজ্ঞতাটা নতুন।’

আর বাপ্পি? বাপ্পি প্রসঙ্গে মাহি বললেন, ‘ও আমার খুব পছন্দের কোএক্টর। সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি তার সঙ্গে কাজ করতে। এখানেও তাই।’ অথচ, কিছুদিন আগেই গুঞ্জন উঠেছে বাপ্পির সঙ্গে আর কাজ করবেন না মাহি।সে প্রম্নের উত্তরও আদায় হলো। সে কথা বলছি একটু পর।

নানা কারণে চলচ্চিত্র ‘অনেক দামে কেনা’ মুক্তি পেতে দেরি হয়ে গেলো। বিগ বাজেটের অনেক মুভি এরই মধ্যে মাহি করে ফেলেছেন। করছেন। তাই এই ছবিটা কিছুটা বোনাস হিসেবেই ভাবছেন মাহির দর্শকরা। তাছাড়া অনেকদিন পর জাজের ছবিতে মাহি। যে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এত দ্বন্দ্ব, মুখ দেখাদেখি বন্ধ, বিষ ছোড়াছুঁড়ি!

কিন্তু এখন? মাহি জানালেন, জাজের ব্যাপারে আমার আর এখন কোন সমস্যা নেই। তারা যদি আমাকে যোগ্য মনে করে সিনেমায় ডাকে আমার দিক থেকে কোন আপত্তি নেই।’

বুঝুন, এমনই বদলে গেছেন মাহি। বদলে যাওয়ার গল্প মাত্র শুরু। কেমন হবে তার ক্যারিয়ারের পরবর্তী পরিকল্পনা? শুনুন তার মুখেই- এখন থেকে বছরে তিনটি চলচ্চিত্র করতে চাই আমি। এর বেশি নয়। তিনটি চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্তত দুটি হতে হবে নায়িকা প্রধান। একটি রোমান্টিক বা অন্যটাইপের।’

নায়িকা প্রধান? কেন? ‘দেখুন আমার কাছে হিরো থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ডিরেক্টর। ডিরেক্টরই আমার কাছে মূল হিরো। আমি সিনেমায় কাজ কমিয়ে দিতে চাই। বছরে তিনটি ছবি করবো কিন্তু তা যেন ভালো কিছু হয়। শাকিব, বাপ্পি কিংবা আরেফিন শুভ ছাড়া কার সঙ্গে অভিনয় করবো আর? কিন্তু যদি তাদের সাথে কাজ করি আমি চাইবো হিরো হিরোইনের মধ্যে অন্তত ব্যালেন্সটা থাকবে।’

হুমায়ূনের ‘কৃষ্ণপ’ সেরে ফুরফুরে মাহি।চলছে ‘ঢাকা অ্যাটাক’। সাময়িক বিরতির পর চলচ্চিত্রটির বাকি অংশেরর শুটিং শুরু হবে কিছুদিন পরই। কাল (শুক্রবার) উড়াল দেবেন মালয়শিয়া। কিন্তু তার আগেই ঘুরে এলেন তিন দেশ- থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া আর ভুটান। ‘আমার ভ্রমনের বাতিক আছে। হুট হাট করে এদিক সেদিক চলে যাই। বন্ধুদের নিয়ে চলে গিয়েছিলাম। খুব মজা করে এলাম।’
বাংলামেইল

Posted in বিনোদন | Comments Off on মাহি উড়ছেন….

মুক্তি পেলেন ‘মুন্নাভাই’

বিনােদন ডেস্ক: কাঁধে ঝোলানো ব্যাগ, বাঁ হাতে বুকের কাছে ধরা ফাইল। পুণের ইয়েরওয়াড়া জেলের বাইরে এসে জেলের দিকে ঘুরে মাটিতে হাত ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। তার পরে স্যালুট।sanjay-dutt

৪ বছর ৩ মাস ১৪ দিনের সাজা কাটিয়ে জেল থেকে মুক্তি পেলেন সঞ্জয় দত্ত। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ পুণের ইয়েরওয়াড়া জেল থেকে বেরিয় গাড়িতে করে সোজা বিমানবন্দরে পৌঁছান এই অভিনেতা।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, সেখান থেকে চার্টাড বিমানে করে মুম্বই গিয়ে প্রথমেই সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির হয়ে মায়ের সমাধিস্থলে যাবেন সঞ্জুবাবা। তারপরে বাড়ি ফিরবেন তিনি। মুক্তির সময় থেকেই তার সঙ্গে রয়েছেন পরিচালক রাজকুমার হিরানি।

মুম্বাই বিমানবন্দরে ছোট্ট প্রতিক্রিয়াতে পাশে থাকার জন্যে ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুন্নাভাই। ভাল আচরণের জন্য নির্দিষ্ট মেয়াদের ১০৫ দিন আগেই মুক্তি পেলেন অস্ত্র আইনে দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় দত্ত।

১৯৯৩ সালের ১২ মার্চ মুম্বাইয়ে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণে জড়িতদের কাছ থেকে বেআইনি অস্ত্র কেনার দায়ে পাঁচ বছরের সাজা হয় সঞ্জয় দত্তের।

১৯৯৬ সালে কারাদন্ড দেওয়া হয় সঞ্জয়কে। দেড় বছর জেল খেটে জামিনে মুক্তি পান তিনি। ২০১৩ সালে সুপ্রিম কোর্ট থেকে তাকে পাঁচ বছরের সাজা পূর্ণ করার আদেশ দেন। এরপর থেকে ৪২ মাসের সাজা ভোগ করছিলেন তিনি।

তবে বারবার প্যারোলে সঞ্জয়ের মুক্তি বিতর্কিত হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে ১৪ দিনের ছুটি পেয়ে পরে আরও সাতদিন তা বাড়িয়ে নেন তিনি। পরের বছরের জানুয়ারিতে প্যারোলে এক মাসের ছুটি মেলে তার। পরে তা আরও ৩০ দিন বাড়িয়ে নেন পর্দার ‘মুন্নাভাই’।

Posted in বিনোদন | Comments Off on মুক্তি পেলেন ‘মুন্নাভাই’

সেরা অভিনেতা ফেরদৌস, সেরা অভিনেত্রী মৌসুমী ও মিম

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪
বিনোদন প্রতিবেদক: মৌসুমী-ফেরদৌস ও মিমচূড়ান্ত হয়েছে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪’-এর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নাম। জুরি বোর্ডের সদস্যদের বাছাই শেষে মনোনীত ব্যক্তিদের নাম পাঠানো হয় তথ্য মন্ত্রণালয়ে। ২৪ ফেব্রুয়ারি তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মরতুজা আহমদ এতে স্বাক্ষরও করেছেন। ২০১৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা ছবি নির্বাচিত হয়েছে মুরাদ পারভেজের ‘বৃহন্নলা’। একই ছবির জন্য সেরা কাহিনিকার ও সংলাপ রচয়িতা হিসেবেও দুটি বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন মুরাদ পারভেজ। আর সেরা অভিনেতা হয়েছেন ফেরদৌস (এক কাপ চা)। যৌথভাবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন মৌসুমী (তারকাঁটা) ও মিম (জোনাকীর আলো)।

95e4f54f88ef9d3027f1f5030f50c920-Untitled-1
তথ্য মন্ত্রণালয়ের থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব জানা গেছে।
..জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের এবারের আসরে ‘মেঘমল্লার’ ছবির জন্য সেরা পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন জাহিদুর রহিম অঞ্জন। ‘দেশা দ্য লিডার’ ছবির গানের জন্য সেরা গায়ক নির্বাচিত হয়েছেন জেমস। এবারই প্রথম তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘরে তুলতে যাচ্ছেন। যৌথভাবে সেরা গায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন রুনা লায়লা (প্রিয়া তুমি সুখী হও) ও মমতাজ (নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ)। ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির জন্য সেরা সংগীত পরিচালক, গীতিকার, সুরকার ও রূপসজ্জা শিল্পী নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে সাইম রানা, মাসুদ পথিক, বেলাল খান ও আবদুর রহমান।

সেরা গায়ক ছাড়াও ‘দেশা দ্য লিডার’ ছবির জন্য এ বছর সেরা খল চরিত্রে নির্বাচিত হয়েছেন তারিক আনাম খান। একই ছবির জন্য সেরা চিত্রনাট্যকার সৈকত নাসির ও সেরা সম্পাদক হয়েছেন তৌহিদ হোসেন চৌধুরী। আর বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের খল চরিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে পরিচিত মিশা সওদাগর এবার পেয়েছেন সেরা কৌতুক অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার। সানিয়াত হোসেন পরিচালিত ‘অল্প অল্প প্রেমের গল্প’ ছবির জন্য এই পুরস্কার পেয়েছেন মিশা। সেরা পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে ‘তারকাঁটা’ ছবির জন্য এজাজুল ইসলাম ও ‘৭১ এর মা জননী’ ছবিতে অভিনয় করে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নিয়েছেন চিত্রলেখা গুহ।

‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪’-এর এবারের আসরে মোট ২৬টি বিভাগে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। পুরস্কার পাওয়া অন্যদের মধ্যে আছেন সেরা চিত্রগ্রাহক মোহাম্মদ হোসেন জেমী, সেরা শিশুশিল্পী আবির হোসেন অংকন (বৈষম্য), সেরা শিল্প নির্দেশক মারুফ সামুরাই (তারকাঁটা), সেরা শব্দগ্রাহক রতন পাল, শিশুশিল্পী বিশেষ শাখায় পুরস্কার মারজান হোসাইন জারা (মেঘমল্লার) ও শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা কনক চাঁপা চাকমা (জোনাকীর আলো)।
এ ছাড়াও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪ তে যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার পাচ্ছেন সৈয়দ হাসান ইমাম ও রাণী সরকার। খুব শিগগিরই একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তিদের হাতে পুরস্কার ও সম্মাননা তুলে দেবেন।

Posted in বিনোদন | Comments Off on সেরা অভিনেতা ফেরদৌস, সেরা অভিনেত্রী মৌসুমী ও মিম

সর্বশেষ খবর

আজকের ছবি

www.facebook.com

Tag Cloud