পৃথিবীকে জেনে নিন আপনার ভাষায়….24 Hrs Online Newspaper

পেঁয়াজে কাশি সারান একদিনেই

স্বাস্থ্য ডেস্ক: পেঁয়াজ ব্যবহার করে মাত্র একদিনেই কাশি সারিয়ে তোলা সম্ভব। সর্দিতেও পেঁয়াজ ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায় কাঁচা ব্যবহারে। onion
গবেষকরা জানান, পেঁয়াজের মধ্যে সালফার ও ফ্লাভোনয়েড নামক উপাদান থাকে। এসব উপাদান হৃদরোগে ভালো ফল দেয়। এ ছাড়া বাতরোগ উপশম এবং ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতেও এসব উপাদান ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও পেঁয়াজ কার্যকর।
সর্দিকাশি নিরাময়ে পেঁয়াজের দুটি খাদ্যপ্রণালি দিয়েছে হেলদি ফুড হাউস ডটকম।

১.
উপাদান :

এক কেজি পেঁয়াজ
তিন লিটার পানি

তৈরির পদ্ধতি

পেঁয়াজের ওপরের খোলস ও দুই পাশ পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরো করুন। কাটা পেঁয়াজ একটি পাত্রের মধ্যে নিয়ে তিন লিটার পানি দিন। পাত্রটি চুলায় নিয়ে উত্তপ্ত করুন। পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। আগুন থেকে নামিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিন। কয়েকবার নেড়ে দিন। স্বাদের জন্য এর মধ্যে মধু বা লেবুর রস দেওয়া যেতে পারে।

ব্যবহারবিধি

দিনে দুবার দেড় গ্লাস করে পান করুন।

২.
উপাদান

দুটি মাঝারি আকৃতির অর্গানিক আপেল
দুটি মাঝারি আকৃতির পেঁয়াজ
১৪টি আখরোট (বাদাম)

প্রস্তুত প্রণালি

পেঁয়াজ ধুয়ে পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরোয় ভাগ করুন। আপেলও ধুয়ে চার টুকরোয় ভাগ করুন। আখরোট ভেঙে নিন। একটি পাত্রে সব উপাদান নিয়ে পানি দিন। পাত্রটিকে চুলোর আগুনের ওপর দিন। পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত চুলায় রাখুন। পরে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। স্বাদের জন্য মধু বা লেবুর রস দিতে পারেন।

ব্যবহারবিধি

দিনে তিনবার এক কাপ করে সেবন করুন।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on পেঁয়াজে কাশি সারান একদিনেই

জাম্বুরা, কমলায় বাড়ে ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকি!

jakia..cancer_73556ডেস্ক রিপোর্ট : জাম্বুরা, কমলা ইত্যাদি লেবুজাতীয় ফল নিয়মিত খেলে ‘মেলানোমা’নামক এক ধরনের ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে বলে নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে।
গবেষকরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক লাখেরও বেশি মানুষের খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, যারা দৈনিক ১.৬ বার লেবুজাতীয় ফল বা ফলের জুস খান তাদের মেলানোমায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা সপ্তাহে দুইবারেরও কম লেবুজাতীয় ফল গ্রহণকারীদের তুলনায় ৩৬ শতাংশ বেশি।
রোড আইল্যান্ডের রাজধানী প্রভিডেন্সের ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সাওউয়েই উ বলেন, যদিও আমাদের গবেষণায় পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জাম্বুরা ও কমলা মেলানোমার ঝুঁকি বাড়ায়, তবে বিষয়টি নিশ্চিত করতে আমাদের আরও গবেষণা প্রয়োজন।
তবে এখনই আমরা লেবুজাতীয় ফল খাওয়া কমানোর উপদেশ দিচ্ছি না। যারা প্রচুর লেবুজাতীয় ফল খান তাদের দীর্ঘসময় রোদে পোড়া এড়িয়ে চলার চেষ্টা করা উচিৎ বলে জানালেন তিনি।
গবেষকদের মতে, মেলানোমা এবং লেবুজাতীয় ফলের মধ্যকার সম্ভাব্য সম্পর্কটি হতে পারে এই ধরনের ফলে প্রচুর পরিমাণে থাকা ‘ফিউরোকুমারিন্স’ নামক উপাদান।
পূর্ববর্তী গবেষণায় দেখা গেছে, ফিউরোকুমারিন্স ত্বককে সূর্যের আলোর প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল করে তোলে, এমনকি মেলানোমায় আক্রান্তকারী অতিবেগুনি রশ্মির প্রতিও।
যুক্তরাষ্ট্রের এক লাখ পুরুষ ও মহিলাকে ২৬ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করে এই গবেষণা করা হয়। এর মধ্যে ১ হাজার ৮৪০ জনের মেলানোমা ধরা পড়ে।
লেবু বা টকজাতীয় ফল (আস্ত জাম্বুরা, আস্ত কমলা এবং এগুলোর রস) খাওয়ার সঙ্গে নারী পুরুষ উভয়েরই মেলানোমায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিশেষত, জাম্বুরার সঙ্গে এই সম্পর্ক সবচেয়ে শক্তিশালী, এরপরেই আছে কমলার জুস। অনলাইনে জার্নাল অফ ক্লিনিকাল অনকোলজিতে এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on জাম্বুরা, কমলায় বাড়ে ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকি!

ডিম অন্যতম শ্রেষ্ঠ খাবার হওয়ার কারণ

eggস্বাস্থ্য ডেস্ক : সহজলভ্য পুষ্টির উত্স হিসেবে ডিমের তুলনা কেবল ডিমই হতে পারে। তাই বাড়িতে বা রেস্তোরাঁয় সকাল-বিকেলের নাশতাতেই হোক কিংবা দুপুর-রাতের খাবারে ডিমের একটা মেন্যু ঘুরেফিরে যেন আসবেই। আর ব্যাচেলরদের জীবনে সহজে রান্নার সহজ মেন্যু হিসেবে ডিম তো প্রায় ‘জাতীয় খাদ্য’ই বটে! মানুষের দেহের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে ডিমরে দ্বিতীয় আর নেই বললেই চলে। অবশ্য ডিম পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ খাবার হওয়ার কারণও রয়েছে।

কি কি আছে ডিমে:

প্রায় সব ধরনের প্রয়োজনীয় পদার্থ রয়েছে ডিমের ভেতর। আর এ কারণে ডিমকে বলা হয় পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার।
ডিমে প্রায় ১১ ধরনের ভিটামিন, প্রচুর আমিষ ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।
একটি ডিমে রয়েছে প্রায় ৫ গ্রাম চর্বি, যার পুরোটাই কুসুমে। তবে ক্ষতিকর চর্বিও আছে, যার পরিমাণ দেড় গ্রামের মতো।
পুষ্টির উৎসের ভেতর ডিমের অবস্থান সবার উপরে বললেই চলে। কারণ ডিমের ভেতর বিদ্যমন আমিষ সহজপ্রাপ্য এবং খুবই উপকারী।
পুষ্টিগতভাবে ডিম প্রোটিন ও কোলিনের উৎকৃষ্ট উৎস।
অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন এক গবেষণায় জানিয়েছে, যারা সুষম খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত, তাদের প্রতিসপ্তাহে ৬টি ডিম খেতে কোনো ক্ষতি নেই।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on ডিম অন্যতম শ্রেষ্ঠ খাবার হওয়ার কারণ

ধূমপানে পুরুষাঙ্গ ছোট হয়!

 Smokersস্বাস্থ্য ডেস্ক : ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর একথা জানেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ, সিগারেটের প্যাকেটের গায়েই লেখা থাকে সতর্কীকরণ ‘স্মোকিং কিলস’। কিন্তু এবার গবেষকরা পুরুষ ধূমপায়ীদের জন্য আরো ভয়ঙ্কর তথ্য দিয়েছেন। আপনার ফুসফুসের ক্ষতি করে বা হার্টের বারোটা বাজিয়ে দেবে বা ক্যানসার হবে গোছের সতর্কতার কথা বলা হচ্ছে না। আরও ভয়ংকর কিছু, যা শুনলে যে কোনও পুরুষ অন্তত দু-বার ভাববেন, ধূমপান করার আগে।

কারণ গবেষকরা বলছেন, নিয়মিত ধূমপানে পুরুষাঙ্গ ক্রমশ ছোট হতে থাকে। তা আপনি হেসে উড়িয়ে দিতে পারেনই। আপনার খালি চোখে ধরা না-ও পড়তে পারে। কিন্তু, ঘটনা হল ঘটনাই। সমীক্ষা রিপোর্টও তাই। সিগারেটের এই সাইডএফেক্টের গবেষণা রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে বস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন।

ধূমপায়ী ২০০ পুরুষের ওপর টানা কিছু দিন ধরে গবেষণার পর, রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা গিয়েছে ধূমপায়ী প্রত্যেক পুরুষের কাছ থেকে পাওয়া ফিডব্যাক এক-ই। প্রত্যেকেই একবাক্যে স্বীকার করেছেন পুরুষাঙ্গা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা।

ছোট মানে, স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গের যে মাপ, তা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন না গবেষকরা। কিন্তু, যৌন উত্তেজনায় পুরুষাঙ্গ যতটা দীর্ঘ আগে হত, ক্রমে তা আর হবে না। ক্রমে পুরুষাঙ্গ সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে।

এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও দিয়েছেন গবেষকরা। পুরুষাঙ্গ হচ্ছে ইলাস্টিকের মতো। উত্তেজনায় স্বাভাবিক অবস্থার তুলনায় কয়েক গুণ বাড়ে। এবং, বাড়টা নির্ভর করে পুরুষাঙ্গ বা PENIS-এ রক্তসঞ্চালনের ওপর। ধূমপানে হার্টের যেমন ক্ষতি হয়, তেমনি ক্ষতি হয় PENIS-এর রক্তসংঞ্চালন পথের। ফলে, রক্তসঞ্চালনের পথে বাধা সৃষ্টি হয়। যে কারণে, যৌন উত্তেজনাতেও আগের মতো পুরুষাঙ্গ আর বাড়ে না।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on ধূমপানে পুরুষাঙ্গ ছোট হয়!

মাথা ঘোরাকে অবহেলা করবেন না

helth_71913ডেস্ক রিপোর্ট : মাথা ঘোরার সমস্যাকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়৷ কিন্তু কেন এ সমস্যাকে গুরুত্ব দেয়া উচিত এবং এ সমস্যা হলে কী কী হতে পারে? কী করেই বা এর প্রতিকার সম্ভব? এ সবেরই উত্তর দিয়েছেন একজন বিশেষজ্ঞ, জেনে নিন৷
মাথা ঘুরছে?
হঠাৎ করে মাথা ঘুরে গেলে কী করবেন? মাথা ঘুরছে মনে হলেই কোথাও বসে পড়তে হবে অথবা হাত দিয়ে কিছু একটা ধরতে হবে৷ তা না হলে পড়ে গিয়ে সমস্যা আরো জটিল হতে পারে৷ এমনটা হলে বসে জোরে জোরে নিঃস্বাস নিন৷ আর মাথা ঘোরা অব্যাহত থাকলে ডাক্তারের কাছে যান৷ এ কথা বলেন নাক, কান গলা বিশেষজ্ঞ ডা. মিশায়েল বোনডর্ফ৷
হৃদপিণ্ডের বেশি উঠা-নামা
মাথা ঘোরাটাকে মস্তিষ্কের বিপদসংকেত হিসেবেই ধরা হয়ে থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে নানাভাবে প্রকাশ ঘটায়৷ কারো ক্ষেত্রে হৃদপিণ্ডের বেশি উঠা-নাম, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া, আবার কারো কারো হয়ত চোখের সমস্যা, অর্থাৎ অস্পষ্ট দেখা, মাথাব্যথা, বমি বা বমিভাবও হয়ে থাকে৷
এর কারণ কী কী?
অনেক সময় উঁচুতে উঠলেও অনেকের মাথা ঘোরে কিংবা খুব তাড়াতাড়ি হাঁটলে বা দৌড়ালে এ সমস্যা হয়৷ এ রকম বিশেষ পরিস্থিতিতে এমনটা হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাকে স্বাভাবিক বলে ভাবা হয়ে থাকে৷ তবে এর পেছনে কিন্তু কানের ভারসাম্যে সমস্যা, মস্তিষ্ক বা কার্ডিওভাসকুলারের অসুবিধার মতো কারণও থাকতে পারে

আর কোনো কারণ?
‘মাইগ্রেন’ অথবা মস্তিষ্কে সঠিকভাবে রক্তচলাচলের সমস্যা থেকেও এমনটা হতে পারে৷ ‘‘বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মাথা ঘোরার সাথে মানসিক ভারসাম্য জড়িত’’ – একথা বলেন বিশেষজ্ঞরা৷ মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা ব্যাপারগুলোর সাথে আবহওয়ার একটা বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে৷ বিশেষ করে হঠাৎ করে তাপমাত্রার উঠা-নামায়ও এ সমস্যা হতে পারে৷
কাদের বেশি হয়?
বিশেষজ্ঞ মিশায়েল বোনডর্ফ জানান, ‘‘বয়স বাড়ার সাথে মাথার সমস্যা বাড়তেও পারে, বিশেষ করে ৫০ থেকে ৬০ বছর বয়সি নারীদের ক্ষেত্রে৷ ক্ষেত্র বিশেষে মাথা ঘোরার ধরণও ভিন্ন হয়ে থাকে৷ কখনো হঠাৎ করে ঘূর্ণিপাক আবার কখনো একনাগাড়ে ক’দিনও থাকতে পারে মাথা ঘোরার সমস্যা৷
কী করণীয়? কোন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
প্রথমে বাড়ির ডাক্তার বা ‘হাউসফিজিশিয়ান’-এর সাথে কথা বলতে হবে৷ তখন তিনিই হয়ত নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাবেন৷ অথবা অবস্থা বুঝে পাঠাতে পারেন নিউরোলজিস্ট বা অন্য কোনো বিশেষজ্ঞের কাছে৷ তবে উচ্চ রক্তচাপ, নাড়ি পরীক্ষার পাশাপাশি চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছেও যেতে হতে পারে৷
জরুরি পরিস্থিতি
মাথা ঘোরা বা ব্যথা হতেই পারে, তবে একেবারে হঠাৎ করে যদি মাথা ঘোরে, কথা অস্পষ্ট বা পক্ষাঘাত হয়, তাহলে স্ট্রোকের মতো কঠিন রোগ এড়াতে অবশ্যই সাথে সাথে জরুরি ভিত্তিতে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত৷ –ডিডব্লিউ

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on মাথা ঘোরাকে অবহেলা করবেন না

মাত্র চারদিনে নির্মূল হবে ক্যান্সার!

health_71318ডেস্ক রিপোর্ট : ক্যান্সার গবেষণায় উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেলেন নিউ ইয়র্কের ওয়েইল কর্নেল মেডিক্যাল কলেজের বিজ্ঞানী স্কট লো। সামান্য জিনগত পরিবর্তনের সাহায্যে মাত্র অল্প কিছু দিনের মধ্যে এই মারণরোগ নির্মূল করার অব্যর্থ দিশা খুঁজে পেয়েছেন বলে তাঁর দাবি।
সম্প্রতি ‘সেল’ পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণাপত্র থেকে জানা গিয়েছে, টিউমার বেড়ে ওঠা ঠেকানোর জিনকে উন্নত করে তার সাহায্যে টিউমার সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করার পদ্ধতি আবিষ্কার করা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, এর জেরে ভবিষ্যতে ক্যান্সারের কার্যকরী চিকিৎসা উদ্ভাবন করাও সম্ভব হবে।
প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত ওষুধে বেশির ভাগ ক্যান্সার আক্রান্ত কোষগুলিকে মেরে ফেলা হয়। তাতে কাজ দিলেও অনেক সময় কয়েক সপ্তাহ পরে ফের শরীরের ওই অংশে টিউমার জন্মাতে পারে। এছাড়া, ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হয় চরম কষ্টকর।
অধ্যাপক স্কট লো ও তাঁর দল Adenomatous Polyposis Coli (Apc) নামে একটি জিনের বিবর্তন ঘটিয়ে তার সাহায্যে কোলোরেক্টাল টিউমার ৯০ শতাংশ নির্মূল করতে সফল হয়েছেন। আপাতত ইঁদুরের উপর এই পদ্ধতি প্রয়োগে সুফল মিলেছে বলে জানা গিয়েছে। গবেষকদের দাবি, Apc-এর মাত্রা বাড়িয়ে মাত্র ৪ দিনের মধ্যে ইঁদুরের শরীর থেকে টিউমার নিশ্চিহ্ন করে অন্ত্রের স্বাভাবিক কার্য ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া গিয়েছে।
তাঁরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহের মধ্যে মুষিকের অন্ত্র থেকে সমস্ত টিউমার বাদ দেওয়া গিয়েছে এবং ৬ মাস পরেও ক্যান্সার প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা দেখা দেয়নি। এই পদ্ধতি আরও উন্নত করে এবার মানবদেহের ক্যান্সার চিকিৎসায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটাতে চান গবেষকরা।
তবে মানুষের শরীরে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ দূর করতে এই পদ্ধতি প্রয়োগে একটি দুর্ভেদ্য প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। ইঁদুরের মতো মানবকোষের চরিত্রে জিনগত পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব নয়। এই কারণে ওষুধের সাহায্যে এবং অন্যান্য উপায়ে Apc-র পুনঃপ্রয়োগ ঘটাতে সচেষ্ট হয়েছেন তাঁরা। পাশাপাশি, অতি সক্রিয় Wnt pathway-কে নিয়ন্ত্রণ করে অন্ত্রের দূষণ ঠেকানোর উপায় খুঁজতে চলেছে আরও গবেষণা।
বিশ্বে প্রতি বছর অন্তত ৭ লাখ মানুষ মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। নব চিকিৎসা পদ্ধতির সাহায্যে ভবিষ্যতে মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা যাবে বলে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা। সেই সঙ্গে অন্যান্য ক্যান্সারের ক্ষেত্রেও তা কার্যকরী হবে বলে মনে করছেন তাঁরা।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on মাত্র চারদিনে নির্মূল হবে ক্যান্সার!

ধনেপাতা, এক কথায় বিপদজনক!

54-300x200নিত্যদিনের বিভিন্ন খাবারে ধনেপাতা ব্যবহার করে থাকেন খাবারের গন্ধ এবং স্বাদে একটা পরিবর্তন আনার জন্য। ধনেপাতার বৈজ্ঞানিক নাম হল কোরিয়ানড্রাম স্যাটিভাম। কিন্তু কখনও কি কল্পনা করেছেন যে এই সুস্বাদু খাবারটির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে?

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি কথা হল, এই সুপরিচিত সবুজ সবজিটির অনেক ঔষধি গুণাগুণের পাশাপাশি অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বিদ্যমান। যা নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর দিনদিন অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

লিভারের ক্ষতিসাধন

অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে এটি লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে। এতে থাকা এক ধরনের উদ্ভিজ তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে ফেলে। এছাড়া এটাতে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেটা সাধারণত লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে কিন্তু দেহের মাঝে এর অতিরিক্ত মাত্রার উপস্থিতি লিভারের ক্ষতিসাধন করে।

নিম্ন রক্তচাপ

অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে দেহের হৃৎপিন্ডের স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলে, যার ফলে নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই ধনেপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে নিম্ন রক্তচাপের উদ্ভব ঘটতে পারে। এছাড়া এটি হালকা মাথাব্যথারও উদ্রেক করতে পারে।

পেট খারাপ

স্বাভাবিকভাবে ধনেপাতা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল বিষয়ক সমস্যা দূর করে থাকে কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা সেবন পাকস্থলীতে হজমক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এক সপ্তাহে ২০০ এমএল ধনেপাতা আহারে গ্যাসের ব্যথা ওঠা, পেটে ব্যথা, পেট ফুলে ওঠা, বমি হওয়া হওয়ারও সম্ভাবনা দেখা যায়।

ডায়রিয়া

ধনেপাতা অল্প খেলে পেটের সমস্যা দূর হয় কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এছাড়া এর ফলে ডিহাইড্রেশন হতে থাকে। ফলে ডায়রিয়ার সমস্যাটি হতেই থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা এড়াতে প্রতিদিনের খাবারে ধনেপাতা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।

নিঃশ্বাসের সমস্যা

আপনি যদি শ্বাসকষ্টের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে এই ধনেপাতা আহার থেকে বিরত থাকুন। কেননা এটি আপনার শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা করে থাকে যার ফলে ফুসফুসে অ্যাজমার সমস্যা হতে পারে। এই ধনেপাতা খেলে মাঝে মাঝে ছোট ছোট নিশ্বাস নিতেও সমস্যা তৈরি হয়।

বুকে ব্যথা

অতিরিক্ত ধনেপাতা আহারে বুকে ব্যথার মত জটিল সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এটা শুধুমাত্র অস্বস্তিকর ব্যথাই সৃষ্টি করে না তা দীর্ঘস্থায়ীও হয়ে থাকে। এজন্য এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে দৈনন্দিন আহারে কম করে এই ধনেপাতা খেতে পারেন।

ত্বকের সংবেদনশীলতা

সবুজ ধনেপাতাতে মোটামুটিভাবে কিছু ঔষধি অ্যাসিডিক উপাদান থাকে যেটি ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচিয়ে সংবেদনশীল করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত সেবনে সূর্যের রশ্মি একেবারেই ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না ফলে ত্বক ভিটামিন কে থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া ধনেপাতা ত্বকের ক্যান্সার প্রবণতাও তৈরি করে থাকে।

অ্যালার্জীর সমস্যা

ধনেপাতার প্রোটিন উপাদানটি শরীরে আইজিই নামক অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানকে সমানভাবে বহন করে থাকে। কিন্তু এর অতিরিক্ত মাত্রা উপাদানগুলোর ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। ফলে অ্যালার্জীর তৈরি হয়। এই অ্যালার্জীর ফলে দেহে চুলকানি, ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া করা, র্যা শ ওঠা এই ধরনের নানা সমস্যা হয়ে থাকে।

প্রদাহ

অতিরিক্ত ধনেপাতা সেবনের আরেকটি বিশেষ পার্শ্ব প্রতক্রিয়া হল মুখে প্রদাহ হওয়া। এই ঔষধিটির বিভিন্ন এসিডিক উপাদান যেটি আমাদের ত্বককে সংবেদনশীল করে থাকে পাশাপাশি এটি মুখে প্রদাহেরও সৃষ্টি করে। বিশেষ করে এর ফলে ঠোঁট, মাড়ি এবং গলা ব্যথা হয়ে থাকে। এর ফলে সারা মুখ লাল হয়েও যায়।

ভ্রূণের ক্ষতি

গর্ভকালীন সময়ে অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়া ভ্রূণের বা বাচ্চার শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকারক। ধনেপাতাতে থাকা কিছু উপাদান মহিলাদের প্রজনন গ্রন্থির কার্যক্ষমতাকে নষ্ট করে ফেলে যার ফলে মহিলাদের বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা লোপ পায় এবং বাচ্চা ধারণ করলেও গর্ভকালীন ভ্রূণের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে।

Posted in লাইফস্টাইল, স্বাস্থ্য | Comments Off on ধনেপাতা, এক কথায় বিপদজনক!

একমুঠো বাদাম খেলে অকালমৃত্যু কমে

47014_bপ্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খেলে অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পায়। সম্প্রতি এক ডাচ গবেষণায় এমনটিই জানানো হয়েছে।
আগের গবেষণাগুলোতে বাদাম খেলে কার্ডিওভাসকুলার হেলথ ভালো থাকে এটা জানা গিয়েছিল। কিন্তু এই প্রথম কোন ধরণের নির্দিষ্ট বাদাম খাওয়ার সাথে রোগের সর্ম্পক দেখা হল।
ইউনিভার্সিটির গবেষকগণ ১০ বছর ধরে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখেছেন, প্রতিদিন অন্তত যে কোন ধরনের বাদাম বা চিনাবাদাম খান তাদের অসময়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা ২৩ শতাংশ কম।

কিন্তু পিনাট বাটারে কোন স্বাস্থ্যগত লাভ নেই কারণ এতে অতিরিক্ত লবন ও ট্র্যান্স ফ্যাট রয়েছে।

বিভিন্ন ধরনের বাদামে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এ্যাসিড। এছাড়া রয়েছে অনেক ধরণের ভিটামিন, অাঁশ, এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অন্যান্য বায়ো এ্যাকটিভ কম্পাউন্ডস।

১৯৮৬ সালে ৫৫ থেকে ৬৯ বছর বয়সী ডাচ এক লাখ ২০ হাজার নরনারীর খ্যাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের তথ্য নিয়ে গবেষণা করে জানা গেছে, এদের মধ্যে যারা নিয়মিত বাদাম খেয়েছেন তাদের ক্যান্সার, শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও নিউরোডিজেনারেটিভ অসুখজনিত অকাল মৃত্যু কম হয়েছে।

ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ এপিডেমিওলজিতে প্রকাশিত গবেষণা নিবন্ধে প্রধান গবেষক পিয়েট ভ্যান ডেন ব্র্যান্ডট বিবিসিকে বলেছেন, গড়ে প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে বাদাম খেলে অকাল মৃত্যুর হার উল্রেখযোগ্য হারে কমে বলে দেখা গেছে।

গবেষকরা আরো ও দেখেছেন, বাদাম যারা খান তারা বেশি ফলমূল ও শাকসবজীও খান। এছাড়া বাদাম খাওয়া মহিলাদের ওজনও কম হয়। সূত্র: বিবিসি

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on একমুঠো বাদাম খেলে অকালমৃত্যু কমে

বহু গুণের তুলসী পাতা

2.48স্বাস্থ্য ডেস্ক॥ সেই প্রাচীনকাল হতেই নানা শারীরিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহার হয়ে আসছে তুলসী পাতা। তুলসী পাতার ঔষধি গুণের কারণে এটি বহুকাল ধরেই সমাদৃত ঘরোয়া চিকিৎসায়।

ছোটোখাটো নানা শারীরিক সমস্যা থেকে শুরু করে মারাত্মক দৈহিক সমস্যাও দূর করতে কার্যকরী এই তুলসী পাতা। আজ জেনে নিন শুধুমাত্র তুলসী পাতার ব্যবহারে নানা শারীরিক সমস্যা সমাধানের দারুণ উপায়গুলো।

১) গলাব্যথা ও সর্দি কাশি দূর করে:
ঋতু পরিবর্তনের সময় ঠাণ্ডা লেগে সর্দি কাশি হয়ে যায় এবং গলা ব্যথার সমস্যাও দেখা দেয়। এই সমস্যা দূর করবে শুধুমাত্র তুলসীপাতা। নিয়মিত তুলসী পাতার রস পান করলে ও তুলসী পাতা ফোটানো পানি দিয়ে গার্গল করলে দ্রুত সমস্যার সমাধান পাবেন।

২) মাথাব্যথা উপশম করে:
অনেক সময় মানসিক চাপ, মাইগ্রেন বা অন্যান্য অনেক কারণেই মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায়। মাথাব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে শুকনো তুলসী পাতা পানিতে ফুটিয়ে এই পানির ভাপ নিন। খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

৩) দাঁতের সমস্যা দূর করে:
দাঁতের জীবাণু দূর করতে তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জুড়ি নেই। এছাড়াও মাড়ির ইনফেকশন জনিত সমস্যা দূর করে তুলসী পাতা। সমস্যা দূর করতে শুধুমাত্র তুলসী পাতা চিবিয়ে রস শুষে নিন।
৪) জ্বর নিরাময়ে:
১ মুঠো তুলসী পাতা ২ কাপ পানিতে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করলে নানা ধরণের জ্বর যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি থেকে রক্ষা পেতে পারেন। এছাড়াও সাধারণ ঠাণ্ডা জ্বর হলে তুলসী পাতার চা তা দ্রুত নিরাময়ে সহায়তা করে।
৫) কিডনির সমস্যা দূরে রাখে:
তুলসী পাতার রস দেহ থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করার ক্ষমতা রাখে। নিয়মিত তুলসী পাতার রস পান করলে কিডনির সমস্যা, কিডনি ড্যামেজ এমনকি কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কমে যায়।
৬) কানের ইনফেকশন দূর করে:
অনেক সময় কানের বিভিন্ন কারণে কানের ইনফেকশনের সমস্যা দেখা দেয়। যদি প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা করতে চান তাহলে কানে কয়েক ফোঁটা তুলসী পাতার রস ফেলে দিন। তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটোরি উপাদান কানের ইনফেকশন ও প্রদাহ দূর করবে।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on বহু গুণের তুলসী পাতা

এবার থেকে প্রেসক্রিপশন লিখতে হবে ক্যাপিটল লেটারে

স্বাস্থ্য ডেস্ক: ডাক্তারের লেখা উদ্ধার করা বড়ই ভার। প্রেসক্রিপশনের ডাক্তারি হস্তাক্ষর নিয়ে নাকানি চোবানি খাননি, এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া বিরল। যথার্থ অর্থ উদ্ধার না করতে পেরে ভুল পথে এগিয়ে চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছেন অনেকেই। এবার বোধহয় সেই যন্ত্রণা অবসানের পথে।
1434094321
এবার থেকে ক্যাপিটাল লেটারে লিখতে হবে প্রেসক্রিপশন। সঙ্গে থাকবে ওষুধের জেনেরিক নাম। ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের ডাঃ কে কে আগরওয়াল জানিয়েছেন ”দ্রুত এই সম্পর্কিত একটি গেজেট নোটিফিকেশন আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কিছু দিনের মধ্যে সারা দেশের এই নিয়ম চালু হয়ে যাবে।”

ডাক্তাররা এই নিয়মকে অভিবাদন জানিয়ে বলেছেন এই নিয়মে তাঁদের শ্রম খানিক বাড়বে বটে, তবে সুবিধা হবে রোগীদের। দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ডাঃ অনিল বনসল বলেছেন ”এই পদক্ষেপে রোগীদের বিস্তর সুবিধা হবে।

কিন্তু, যেখানে রোগীদের চাপ অত্যাধিক সেখানে এই নিয়ম হয়ত খানিক অতিরিক্ত সময় নিয়ে নেবে। এই নিয়মে অভ্যস্ত হতে এখনও কিছুটা সময় লাগবে।”
ইতিমধ্যেই কেন্দ্র ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল কাউন্সিল রেগুলেশন, ২০০২ সংশোধন করে ডাক্তারদের ওষুধের জেনেরিক নাম শুধুমাত্র ক্যাপিটাল লেটারে লেখার নির্দেশ দিয়েছে।

Posted in স্বাস্থ্য | Comments Off on এবার থেকে প্রেসক্রিপশন লিখতে হবে ক্যাপিটল লেটারে

সর্বশেষ খবর

আজকের ছবি

www.facebook.com

Tag Cloud