May 19, 2024
ঢাকা: জাতীর পিতা পাকিস্তান কারাগার থেকে ফিরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস (১০ জানুয়ারি) উপলক্ষে শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। দুপুর আড়াইটায় বিভিন্ন ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে এ জনসভা শুরু হয়। বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জনসভাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠেন ৩টা ৪৯ মিনিটে। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্য শুরু করেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর জ্যেষ্ঠ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে জনসভায় উপস্থিত রয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ওবায়দুল কাদের, মতিয়া চৌধুরী, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। এদিকে, আয়োজিত জনসভাকে কেন্দ্র করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্য, সেনাবাহিনীর একটি দল ও ৠাবের ডগ স্কোয়াড সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থান নিয়েছে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে সুইপিং ও স্ক্যান করা হয়েছে মঞ্চের চারপাশ। পাশাপাশি পুরো এলাকা ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার (সিসি ক্যামেরা) আওতায় এনে বসানো হয়েছে ভ্রাম্যমাণ আর্চওয়ে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা জোনের সহকারী কমিশনার শিবলী নোমান জানান, জনসভায় প্রবেশে ১৬টি আর্চওয়ে গেট বসানো হয়েছে।
জনসভাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই পুলিশ, ৠাব, এপিবিএন (আর্মড পুলিশ) সদস্যরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশ অবস্থান নেওয়া শুরু করেন। জনসভাকে ঘিরে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।