পৃথিবীকে জেনে নিন আপনার ভাষায়….24 Hrs Online Newspaper

ক্রেতা ঠকাচ্ছে স্মার্টফোন নির্মাতারা?

smart phoneবিজ্ঞাপন মানেই কী বাড়িয়ে বলা! নতুন একটি স্মার্টফোন কিনেছেন আর এ স্মার্টফোনটিতে তথ্য সংরক্ষণের জন্য ১৬ গিগাবাইট তথ্য সংরক্ষণের সুবিধার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তথ্য সংরক্ষণের জন্য আপনি কতটুকু জায়গা পাচ্ছেন? প্রযুক্তি বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান হুইচ? সম্প্রতি মুঠোফোন ক্রেতাদের সতর্ক করে জানিয়েছে, মুঠোফোনে তথ্য সংরক্ষণের জন্য যত বিজ্ঞাপনে যতটা দেখানো হয় বাস্তবে ততখানি জায়গা ক্রেতারা পান না। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে টেলিগ্রাফ অনলাইন।

হুইচ?-এর প্রযুক্তি গবেষকেরা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখেছেন, যেসব মুঠোফোনে ১৬ গিগাবাইট পর্যন্ত তথ্য সংরক্ষণের সুবিধার কথা বলা হয়, সে মুঠোফোনগুলোতে ক্রেতা তার তথ্য সংরক্ষণের কাজে ৯ গিগাবাইটের চেয়েও কম জায়গা পান। এ তালিকায় রয়েছে স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ফোর, সনির এক্সপেরিয়া জেড, ব্ল্যাকবেরি জেড ১০, গুগল নেক্সাস ৪, এইচটিসি উইন্ডোজ ৮এক্স, আইফোন। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ফোরে ব্যবহারকারী পান ৯ গিগাবাইট, এক্সপেরিয়া জেডে পান ১০ গিগাবাইট, ব্ল্যাকবেরিতে ১১ গিগাবাইট, নেক্সাসে ১৩ গিগাবাইট, এইচটিসিতে ১৫ গিগাবাইট জায়গা। আইফোন ব্যবহারকারী পান ১৩.৫ গিগাবাইট জায়গা।
হুইচ?-এর প্রযুক্তি বিশ্লেষক রয় বোনাল্ড জানিয়েছেন, প্রত্যেকটি মুঠোফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যার জন্য মেমোরিতে নির্দিষ্ট জায়গা লাগে। বিল্ট ইন অসংখ্য অ্যাপ্লিকেশনে তা ভর্তি থাকায় নির্দিষ্ট মেমোরির সামান্য অংশই ফাঁকা পান ক্রেতারা । মুঠোফোন নির্মাতা বিজ্ঞাপনে যা দেখায় আদতে স্মার্টফোন ব্যবহারকারী সে সুবিধা পাচ্ছেন না।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা আরও জানিয়েছেন, মুঠোফোন নির্মাতারা ক্রেতাদের সচেতন করতে সঠিক তথ্য আগেভাগে জানান না। কেবল কোনো পণ্য কেনার পরই ক্রেতা তা বুঝতে পারেন। তাই মুঠোফোন নির্মাতাদের এ বিষয়ে সৎ হতে হবে।

Posted in তথ্যপ্রযুক্তি | Leave a comment

রাঁধুনির পাশে ট্যাব ‘শেফপ্যাড’

archoschefpadট্যাবলেটের ব্যবহার শেষপর্যন্ত এখন রান্নাঘর অবধি গিয়ে পৌঁছেছে। সম্প্রতি রাঁধুনির জন্য রান্নাঘরে ব্যবহারের উপযোগী ৯.৭ ইঞ্চি মাপের মাপের অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট তৈরি করেছে ফ্রান্সের ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা আর্কোস।

আর্কোসের এ ট্যাবলেটটির নাম ‘শেফপ্যাড’। এ তথ্য জানিয়েছে এনগ্যাজেটস।
‘শেফপ্যাড’ ট্যাবলেটটিতে রান্নাঘরের আগুন প্রতিরোধী বিশেষ কেস রয়েছে।
এছাড়াও ১.৬ গিগাহার্টজের ডুয়াল কোর প্রসেসর, এক গিগাবাইট র্যাম, ৮ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরি রয়েছে। রান্নার ছবি তোলার জন্য সামনে ও পেছনে দুই মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। জুন মাসে বাজারে আসবে এ ট্যাবলেট আর দাম পড়বে ২১০ মার্কিন ডলার।

Posted in তথ্যপ্রযুক্তি | Leave a comment

২০৭ কোটি টাকার নিখাদ হীরা

daimondনিলামে হীরা বিক্রির পুরোনো রেকর্ড ভেঙে গেছে। গতকাল বুধবার জেনেভায় দুই কোটি ৬৭ লাখ ডলারে একটি নিখাদ হীরা নিলামে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২০৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে একই ধরনের একটি হীরা এক কোটি ডলারেরও বেশি দামে বিক্রি হয়েছিল।
সেটাই ছিল সর্বোচ্চ দামে নিখাদ হীরা বিক্রির পুরোনো রেকর্ড। গতকাল জেনেভায় অনুষ্ঠিত এক নিলামে আফ্রিকার বোতসোয়ানা খনির ১০১ ক্যারেটবিশিষ্ট একটি দুর্লভ হীরা দুই কোটি ৬৭ লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছে। হীরার টুকরাটি কিনেছে গয়নার প্রতিষ্ঠান হেনরি উইসটন।

Posted in আন্তর্জাতিক | Leave a comment

সাংবাদিক পেটালেন ম্যারাডোনা

maradonaপ্রায়ই স্বভাব সুলভ কা- করে পত্রিকার শিরোনাম হন তিনি। কাউকে তীব্রভাবে মৌখিক আক্রমণ বা কাউকে শারীরিক আঘাত করে। কিন্তু এবার একটু বেশিই করে ফেলেছেন তিনি। সাংবাদিকদের লাথি ও পাথর ছুড়ে মেরেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনা!

স্থানীয় এক পত্রিকার বরাত দিয়ে জিনহুয়া জানিয়েছে, সাবেক বান্ধবী ভেরোনিকা ওসেদা ও তাদের তিন মাস বয়সী সন্তানকে দেখতে আর্জেন্টিনা এসেছেন ম্যারাডোনা। সঙ্গে ছিলেন ২২ বছর বয়সী বর্তমান বান্ধবী রোসিও ওলিভা।
কিন্তু এজেইজা আন্তার্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছার পরই তাকে ঘিরে ধরেন সংবাদমাধ্যমকর্মীরা। সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্নের বর্ষণে ভেজানোর চেষ্টা করলেও তাদের এড়িয়ে যান তিনি। তাতেও ছাড় পাননি ম্যারাডোনা। যাত্রা পথে তার গাড়িকে অনুসরণ করতে থাকে নাছোড়বান্দা সাংবাদিকরা। তখনই চটে বসেন ১৯৮৬ সালে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতানো এই ফুটবলার। গাড়ি থামিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে পাথর ছুঁড়তে থাকেন তিনি। শুধু তাই নয়, এক ফটোগ্রাফারকে লাথিও মারেন তিনি।
উল্লেখ্য, সাবেক বান্ধবীর সঙ্গে সম্পর্কের আগে ক্লাউদিয়া ভায়াফানেকে বিয়ে করেছিলেন ম্যারাডোনা। সেই ঘরে দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে। এরা হলেন- হলেন দালমা ও গিয়ান্নিনা। এছাড়াও আরও দুটি সন্তান থাকলেও তাদের কখনো স্বীকার করেননি ম্যারাডোনা। তবে আদালতের রায়ে তাদের পিতা হিসেবে চিহিৃত হয়েছেন তিনি।

Posted in খেলাধুলা | Leave a comment

শ্রীশান্ত গ্রেফতার

Sri-shantনয়া দিল্লি: আইপিএলে ম্যাচ ফিক্সিং-এর অভিযোগে গ্রেফতার করা হলো ভারতীয় পেসার শ্রীশান্তকে। শ্রীশান্ত ছাড়াও গ্রেফতার হয়েছেন অঙ্কিত চহ্বান ও অজিত চানডদিলা। এই তিন জনই এবারের আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে খেলছেন। আজ সকালে দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করেছে এই তিনজনকে।

Posted in খেলাধুলা | Leave a comment

ক্ষেপেছেন বীনা

Veena-Malik-Hot-In-Saree-25মুম্বাই: ফ্লপ ছবি থেকে স্বয়ম্বর, উনি যাই করুন না কেন সবেতেই সংবাদের শিরোনামে। পরিচালক কাম সহ অভিনেতার সঙ্গে অন্তর্বাস কিনতে গেলেও পিছনে মিডিয়া দৌড়ায় আবার গোঁসা করে অজানার পথে চলে গেলেও মিডিয়ায় হইহই। তা হবে নাই বা কেন? অভিনেত্রীর নাম যে বীনা মালিক।

পাকিস্তানের এই মডেল কাম অভিনেত্রী ভারতে আসা ইস্তক আর কাউকে সুস্থির হতে দিচ্ছেন না। ছলাকলা-রূপ সব ভাঙিয়ে বীনা সেই বিগ বস থেকে যা বসগিরি শুরু করেছেন, তাতে পুরুষরা তো বটেই, নারীরাও প্রায় সকলেই কাতর। তবে ইদানিং বিগ বসের গত সিজনের পর্নস্টার সানি লিওনের মার্কেট আর বীনার মার্কেট নিয়ে তুলনা-আলোচনা শুরু হতেই বীনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, উনি মোটেই পর্নস্টার নন।
কাজের প্রয়োজনের শরীর লাস্যে দর্শকদের মাত করতে ওঁর আপত্তি নেই বটে, কিন্তু তাই বলে নিজেকে পর্নস্টারদের সঙ্গে তুলনায় ভীষণ খাপ্পা মেয়ে। সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, সুদূর পাকিস্তান থেকে উনি এদেশে পড়ে আছে শুধুমাত্র অভিনয় আর পেশার জন্যই। মুশকিল হল বীনার এহেন দাবি নিন্দুকেরা না মানতে চাইলেও মেয়ে বলছেন, তার জীবন নিয়ে তিনি যা বলবেন তাই-ই শেষ কথা।
সম্প্রতি বীনার দুটি বলিউড ছবি মুক্তি পেতে চলেছে। কিন্তু তাই বলে বলিউড নিয়ে বিন্দুমাত্র খাপ্পা নন তিনি। জানাচ্ছেন, ছম্মো আর গলি গলি চোর হ্যায় আইটেম ডান্সে বলিউড তাকে ভালোভাবেই ট্রিট করেছে। আর হিন্দি ছবি অনেক দিন পর মুক্তি পেলেও দক্ষিণী ছবিতে প্রচুর কাজের কথা জানাচ্ছেন তিনি।
নানা ছবিতে তার খোলামেলা পোশাক আর উষ্ণ দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে বেশ বিতর্ক হয়েছে। এমনকি বহু পুরুষকে জড়িয়ে বীনাকে নিয়ে নানা কথাও উঠেছে। কিন্তু এ মেয়ে সেসবে পাত্তা দিতে নারাজ। বলছেন, ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে উনি মুখ খুলবেন না। আর সিনেমায় এমন কিছু করেননি যা এর আগে কেউ করেনি। ছবির স্বার্থে খোলামেলা পোশাক বা হট সিন অনেকেই এর আগে করেছেন, উনিও করছেন। কিন্তু তাই বলে নিজেকে কোনো পর্নস্টারের সঙ্গে মেলাতে নারাজ তিনি। শার্লিন চোপড়া বা পুনম পা-ের সাহসী দৃশ্যের সঙ্গে তার কাজকে তুলনা করতেই বেশ ক্ষেপে গেছেন।
“এই তুলনা একেবারেই ঠিক নয়। আমি মোটেও কোনো পর্নস্টার নই এবং ভবিষ্যতে হতেও চাই না। আমি কখনও সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে শ্যুট করিনি। ব্যাকলেস পোশাক পরে অভিনয় করা আর নগ্ন হয়ে ফোটোশ্যুট করার মধ্যে পার্থক্য আছে। মানুষ এই ফারাকটা বোঝে না বলেই আমায় ওদের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে। আমি জানিয়ে দিতে চাই, আমি কখনও পর্ন ছবিতে কাজ করিনি, করবও না। যেটুকু সাহসী পোশাক পরেছি বা দৃশ্য করেছি সবটাই আমার সিনেমার কাজে”, খুব স্পষ্ট জবাব মেয়ের।
কিন্তু নিন্দুকের মুখ কি আর তাতে বন্ধ থাকে? প্রায়শই বীনাকে নানান ধরনের বিতর্কিত পোশাক আর নানান পুরুষের সঙ্গে ফোটোশ্যুটে দেখার পরে বীনার এহেন বক্তব্যে নিন্দুকেরা মুখ টিপে হাসছে বইকি।

Posted in বিনোদন | Leave a comment

সন্তান উৎপাদনের কারখানার সন্ধান লাভ!

19606আন্তর্জাতিক ডেস্ক: অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। ব্যতিক্রম ধাচের কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে নাইজেরিয়ায়। আবার সেটা আবার শিশু উৎপাদনের কারখানা! নাইজেরিয়ার পুলিশ জানিয়েছে তারা এই নিয়ে দ্বিতীয় শিশু উৎপাদনের সন্ধান পেয়েছে। দেশটির পুলিশ বুধবার এ খবর জানিয়েছে।

বুধবার নাইজেরিয়ার পুলিশ একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৬ অন্তঃসত্ত্বা যুবতীকে উদ্ধার করেছে। পুলিশ এসময় সন্দেহভাজন ৩ জনকে আটক করেছে। তারা ওই কিশোরীদের গর্ভবতী করে তাদের সন্তান বিক্রি করতো।

দেশটিতে চলতি মাসেই দ্বিতীয়বারের মতো এমন ‘শিশু উৎপাদন’ আস্তানার সন্ধান পেল পুলিশ। এর আগে গত সপ্তাহে দেশটির ইমো রাজ্যের উমুয়াকা শহরের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৭ জন গর্ভবতী নারী এবং ১১ শিশুকে উদ্ধার করে পুলিশ।

নাইজেরিয়ার দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় ইনুগু জেলা পুলিশের মুখপাত্র ইবেরে আমরাইজু বলেন, আমরা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শহরের ওই বাড়িতে অভিযান চালাই। সেখান থেকে ১৭ বছরের কম বয়সী ৬ কিশোরীকে উদ্ধার করি।

তিনি জানান, গত সোমবারের ওই অভিযানে চক্রটির দুই পুরুষ এবং এক নারীকে আটক করা হয়েছে। টাকার প্রলোভন দেখিয়ে এসব কিশোরীদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হতো বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, এবছর দেশটির বেশ কয়েকটি স্থান থেকে এ ধরনের আস্তানা খুঁজে পায় পুলিশ। তবে এসব শিশুর যারা ক্রেতা তাদের কাউকে এখনো ধরতে পারেনি পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের মে মাসে দেশটির উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় আবিয়া রাজ্য থেকে পুলিশ ৩২ জন গর্ভবতী নারীকে উদ্ধার করে। তারা জানায়, তাদের সন্তানগুলোকে তারা বিক্রি করতো ২৫ থেকে ৩০ নাইরাতে (১৯১ পাউন্ড)।

Posted in আন্তর্জাতিক | Leave a comment

রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না

muntasir-mamun

মুনতাসীর মামুন ॥ পঞ্চম কিস্তি ॥

লন্ড্রি থেকে কাপড়চোপড় এনে, খোশ দিলে বিরিয়ানি খেয়ে বাবুনগরী, জুনায়েদীরা গাড়ি করে দ্বিপ্রহরে শাপলা চত্বরে পৌঁছান। অন্যদিকে, এতিমখানা ও মাদ্রাসা থেকে, ঢাকা শহরে দেখানো, ক্ষমতায় গেলে তারা যা খুশি করতে পারবে, ইসলাম কায়েমের তারা হবে সেনানি- এসব প্রলোভন দেখিয়ে আনা তালেবএলেমরা রৌদ্র বৃষ্টি উপেক্ষা করে দীর্ঘ পথ হেঁটে শাপলা চত্বরে পৌঁছায়। গতবার তাদের জন্য বিরিয়ানি, ফল-মূল, পানি ছিল। এখন সে সব কিছু না দেখে তারা ক্ষুব্ধ হয়। বিরিয়ানি খেয়ে পান চিবুতে চিবুতে বাবুনগরীরা তালেবএলেমদের শহীদ হওয়ার আহ্বান জানায় বার বার। নাস্তিক সরকারকে উৎখাত করে হয় তারা শহীদ হবে নয় গাজী হবে। একদিকে বাবুনগরীদের নির্দেশে শহরের একদিকে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হচ্ছিল অন্যদিকে তারা প্রায় লাখখানেক লোক মজুদ রাখছিলেন রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে। কিন্তু, সঙ্গে সঙ্গে আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, শহরের অন্যপ্রান্তে আমি রাত ৯টা পর্যন্ত ঘুরে দেখেছি, দোকানপাট খোলা, রাস্তাঘাটে মানুষজন, সব স্বাভাবিক। এর অর্থ কি এই যে, শহরের অনেকে এই সব নিয়ে চিন্তিত নন? পুরো বিষয়টিই কিন্তু কেমন অস্বাভাবিক ঠেকেছে।
সৈয়দ আশরাফের ঘোষণার পর সুর করে বাবুনগরীরা বলতে থাকেন, ‘আশরাফ আগামীকাল কোন্ পথ দিয়ে পালাবে তা ঠিক করো।’ হেজাবিরা তো নিশ্চিত যে, তারা ক্ষমতায় যাচ্ছে। তাই ক্ষমতার দম্ভে নানা ধরনের উপহাস করছিলেন। এবং বাচ্চা ‘জেহাদী’দের উন্মত্ত করে গাছ কাটা, ফুটপাথ তুলে ফেলা, ল্যাম্পপোস্ট উপড়ে ফেলার কাজে লাগাচ্ছিলেন। খেলায় যাকে ওয়ার্ম আপ বলে সে রকমভাবে নিরাপত্তা রক্ষীদের বিরুদ্ধে ‘লড়াই’ করার জন্য তাদের প্রস্তুত করছিলেন।
পুলিশ হেজাবিদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছিলেন এবং বিকেল পাঁচটার মধ্যে তাদের স্থান ত্যাগ করতে বলেছিলেন। এই শর্ত মেনে চুক্তিপত্র করেই হেজাবিরা সমাবেশ করছিলেন। যাঁরা কোরান পোড়ায় তাদের কাছে কথার বরখেলাপ কোন ব্যাপারই নয়। এবং ঠিকই দেখা গেল, হেজাবি নেতারা ঘোষণা করলেন, তাঁরা নড়বেন না। তাদের আল্লামা শফীর বক্তব্য না শুনে তারা নড়বেন না। আমরা যা অনুমান করছিলাম তাই ঠিক হলো। শুধু সমাবেশ নয়, তাঁরা চারদিকে তখনও আগুন লাগাচ্ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যেভাবে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করেছিল হেজাবিরাও তাই করেছিলেন। হেজাবিদের প্রায় সব নেতা ১৯৭১ সালে হানাদার পাকিদের সহযোগী শক্তি হিসেবে কাজ করেছেন। পোড়ামাটি নীতি তাঁরা সেখান থেকে শিখেছিলেন। সরকার হেজাবিদের ধমকির বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপই নিতে পারছিল না। বাবুনগরীরা ক্ষমতা দখলে আস্থাবান ছিলেন একটি কারণেÑ তা’হলো, হাটহাজারী, লালবাগ ও লালখান বাজারে জঙ্গী ট্রেনিং দেয়া হয়। শাহরিয়ার কবিরের চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে, আহমাদ শফী ও ইজহারুল ইসলাম জঙ্গী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে আফগানিস্তানে বাংলাদেশী জঙ্গী পাঠিয়েছেন এবং সে জঙ্গী মারা গেলে তার নিঃস্ব পরিবারকে কোন সাহায্য করেননি।
হেফাজতের সেøাগানই বলে দেয় তারা কী চেয়েছিল। তারা তালেবানী রাষ্ট্র করবে, আহমাদ শফী হবেন যার প্রধান। এখন বাবুনগরীর কনফেশনে জানা যাচ্ছে, তাঁরা ঠিকই তালেবানী রাষ্ট্র গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন যার প্রধানমন্ত্রী হবেন বাবুনগরী আর আধ্যাত্মিক গুরু আহমাদ শফী। [আমাদের সময়, ৮-৫-১৩]
ইরানের খোমেনী স্টাইলে আর কি! এখানেও আমরা ষড়যন্ত্রের মধ্যে ষড়যন্ত্র লক্ষ্য করি। খালেদা চাচ্ছিলেন জামায়াত-হেফাজতকে দিয়ে সরকার পতন ঘটিয়ে তিনি তখতে তাউসে বসবেন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, আহমাদ শফীরা বিএনপিকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছিলেনÑ যেখানে খালেদার স্থান নেই। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি এমনই হয়। পরস্পর পরস্পরের পিঠে ছুরি মারে।
রাত আটটায় খালেদা ঢাকাবাসীকে জানালেন, হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে। ৪৮ ঘণ্টার মাথায় খালেদা এই ঘোষণা দিলেন। বোঝা গেল তাদের পরিকল্পনার দ্বিতীয় পর্যায়ে তাঁরা পৌঁছেছেন। আহমাদ শফী গাড়ি করে রওনা হচ্ছিলেন ক্ষমতা দখলের ঘোষণা দিতে। তবে হেজাবি নেতাদের অনেকে মনে করছিলেন, তিনি হেজাবিদের ফিরে যেতেও বলতে পারেন। পথে আহমাদ শফীর মোবাইল ফোনে দু’টি ফোন আসে। তিনি ঘোষণা করেন, তিনি আর যাবেন না। এটিও প্রচারিত হয়ে পড়ে। কিন্তু, তিনি নির্দেশ দেন হেফাজতিরা যেন স্থান ত্যাগ না করে। দশটা-এগারোটার সময় দেখা গেল খালেদার নির্দেশ সত্ত্বেও মওদুদ, খোকা, আনোয়ার, দুদুরা খাবার, পানি নিয়ে নামছেন না। পরে ভাড়া করা জেহাদীদের কনফেশনে জানা গেছে, তারা প্রায় ২৪ ঘণ্টা অভুক্ত। পেশাব-পায়খানা করতে পারেননি। খাওয়ার পানিও পাননি। ঢাকার রাস্তাঘাট তাঁরা চেনেন না। বাতি নেই, অন্ধকার, কী করবেন বুঝতে পারছেন না। অনেকে ভয়েও স্থান ত্যাগ করতে লাগলেন। স্বদেশ রায় রাত ১১টায় ফোন করে আমাকে জানালেন, পত্রিকার প্রবিবেদক জানিয়েছেন, সমাবেশ থেকে লোকজন চলে যাচ্ছে।
বাবুনগরীরা এবং হেজাবিরা ভেবেছিলেন, এই সমাবেশ ভঙ্গ করার সাহস কারও নেই। আর বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা যোগ দিলে তো কথাই নেই। সবই তো পরিকল্পনা মাফিক এগুচ্ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি বড় বৈশিষ্ট্য অনিশ্চয়তা। এ কথা অনেকবার লিখেছি, ইতিহাসের পটভূমিকায় এই অনিশ্চয়তা বাঙালীকে অনেক বিপর্যয় থেকে বাঁচিয়েছে। এবারের অনিশ্চয়তা ছিল নিরাপত্তা বাহিনী সমাবেশ ভেঙ্গে দেয়ার চেষ্টা করবে কী করবে না। এক পুলিশ অফিসার আমাকে বলেছেন, পাকিস্তান আমল থেকে এ পর্যন্ত এত বৃহৎ আকারের সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার কোন পরিকল্পনা কখনও করা হয়নি। এটি ছিল এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। কারণ, এ ধরনের পরিকল্পনা সফল না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
মাঝরাতের পর অভিযান শুরু হয়। ১৫ মিনিটের মধ্যে শাপলাচত্বর মুক্ত। সবার আগে পালান বাবুনগরী, লতিফ নেজামী ও তাদের সাঙ্গোপাঙ্গরা। নিজের সাথীদের ফেলে এ ভাবে পলায়ন তাদের চরম স্বার্থপরতা তা তৃণমূল পর্যায়ের হেজাবিদের মনে রাখা উচিত। তাদের তো লড়াই করে শহীদ হওয়ার কথা। শহীদ না হয়ে পালালেন কেন? এ প্রসঙ্গে মনে পড়ছে জঙ্গীগুরু শাইখ আবদুর রহমানের কথা। জঙ্গী শাইখ ধরা পড়লে তাঁর স্ত্রী আর্তকণ্ঠে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তিনি তো শহীদ হবেন বলেছিলেন, তিনি তো শহীদ হলেন না!
তাঁরা তো লড়াই করে গাজী হবেন বলেছিলেন। কিন্তু লড়াই দূরের কথা, জলকামানের পানি, শব্দবহুল গ্রেনেড আর ফাঁকা রবার বুলেটেই শাপলা চত্বর খালি। একদল এক দৌড়ে যাত্রাবাড়ী হয়ে কাঁচপুরের পথে। বাকিরা এদিক-সেদিক গলি-ঘুপজি আর বিভিন্ন ভবনে। পরের এক চিত্রে দেখা যায়, কান ধরে একদল হেফাজতী বা হেজাবি বসে আছেন। তাঁরা শহীদও হননি। গাজীও হননি; বরং মানুষের কাছে পাজি হিসেবেই পরিচিত হয়েছেন। হেফাজতে শহীদ নয়, হেফাজতে গাজী নয়, এখন তারা হেফাজতে পাজি। (চলবে)

Posted in নির্বাচিত কলাম | Leave a comment

ধীরে চলো নীতিতে দুদক, ফাইলে বন্দি তদন্ত

ধীরে চলো নীতিতে দুদক, ফাইলে বন্দি তদন্ত ঢাকা: বড় কলেবরের কয়েকটি দুর্নীতির অনুসন্ধান-তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপের কারণে গতবছর আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও চলতি বছরে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে চলছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১২ সালের অনেক তদন্ত কার্যক্রম এখন ফাইলবন্দি হয়ে টেবিলে পড়ে আছে। ভাটা পড়েছে অনুসন্ধানেও।

প্রতিষ্ঠানটির উচ্চ পর্যায়ের এক সূত্র জানিয়েছে, রাজনৈতিক কারণে কিছু অনুসন্ধান ও মামলা পরবর্তী তদন্ত কার্যক্রম থেমে আছে। এসব অনুসন্ধান ও তদন্ত কবে আলোর মুখ দেখবে দুদকের তদন্ত কর্মকর্তারাও তা জানেন না।

তবে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের অভিযোগ মানতে নারাজ দুর্নীতি বিরোধী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান গোলাম রহমান।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, ‘‘বর্তমান কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে। কোনো পক্ষের হস্তক্ষেপে কাজ করছে না। কেউ হস্তক্ষেপ করছেও না।’’

দুদকের প্রধান নির্বাহী আরও বলেন, ‘‘কারো প্রতি রাগ-অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী হয়ে দুদক কাজ করে না। দুদক চলে তার নিজস্ব প্রক্রিয়ায়। নিজস্ব ধারায়। আইনুনাগ পন্থায়।’’

দুদকের কোনো অনুসন্ধান বা তদন্ত কাজ থেমে নেই বলেও দাবি করেন তিনি।

দুদকের কয়েকটি তদন্ত কার্যক্রম অনুসন্ধানে জানা গেছে, আলোচিত অনেক বিষয়ের কার্যক্রমই কার্যত থেমে আছে। পদ্মাসেতু দুর্নীতির মামলায় দুদকের তদন্ত কার্যক্রমেও ভাটা পড়েছে। মামলা পরবর্তী তদন্ত প্রতিবেদন জমার নির্ধারিত সময়সীমা দু’মাস পেরিয়ে গেলেও রিপোর্ট জমা দিতে পারেনি তদন্ত দল।

দুদক সূত্র জানায়, মামলাটির বাদী ও তদারকি কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক আবদুল্লাহ আল জাহিদকে বদলি করা হয়েছে প্রধান কার্যালয় থেকে ঢাকা জেলা কার্যালয়ে। তদন্ত চলাকালীন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের তদন্ত কর্মকর্তার বদলি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে পদ্মাসেতু দুর্নীতির তদন্ত কার্যক্রম আগের মতো উদ্যম না থাকায় অনেকটা গতিহীন হয়ে পড়েছে।

শুধু পদ্মা দুর্নীতির বিষয়ে দুদকের তদন্ত কার্যক্রম নয়; অন্যান্য  দুর্নীতির তদন্তও ফাইলবন্দি হয়ে আছে।
হলমার্ক, ডেসটিনির তদন্ত, অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ার পরও বিটিসিএলের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা না করা, এনবিআর, রাজউক, স্বাস্থ্যখাত, ডিসিসির দুর্নীতির তদন্ত, এলজিইডির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির তদন্ত, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত সোনালী ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জান্নাত আরা হেনরির অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান, রাজউকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির তদন্ত, ট্রুথ কমিশনের আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত কার্যক্রমে প্রায় অচলাবস্থা চলছে।

অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত কাজ হাঁকডাক দিয়ে শুরুর পর সেগুলো কেন হিমাগারে পড়ে গেল তা নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাননি তদারকি কর্মকর্তারা।

পুরনো অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ দুর্নীতির ঘটনার অনুসন্ধান ও তদন্ত মাঝপথে এসে থমকে আছে। সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলার সুপারিশ ঝুলে আছে এক বছর ধরে। একইভাবে জাতীয় হ্রদরোগ ইনস্টিটিউটের শত শত কোটি টাকা লোপাট, ঢাকা মেডিকেলে কেনাকাটার নামে কয়েক শত কোটি টাকা আত্মসাতের তদন্ত ধীরগতিতে চলছে।

চলতি বছরে মহাজোট সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা থেকে সরে এসেছে দুদক।

সরকারি ও বেসরকারি খাতে দুর্নীতির প্রসার ঘটছে লাগামহীনভাবে। দুদক চেয়ারম্যানই একাধিকবার বলেছেন, ‘‘সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও প্রতিদিন ঘুষ, দুর্নীতি, আত্মসাৎ, লুটপাট, প্রতারণা, জালিয়াতি চলছেই।’’
দেশব্যাপী দুর্নীতির মাত্রা বাড়লেও দুদকের দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কেবল নামেমাত্র। মাঠ পর্যায়ে দুদকের দুর্নীতি বিরোধী কার্যক্রমও দেখা যাচ্ছে না।

Posted in স্বাস্থ্য | Leave a comment

বার্সায় নেইমার

Neymarনেইমার গত কাল বার্সেলোনার চুক্তিপত্রে সই করেছেন। মাত্র ২৭ মিলিয়ন ইউরোয়। একটি লাতিন আমেরিকান সংবাদ সংস্থার খবর অনুযায়ী, স্যান্টোস আর বার্সা দুই ক্লাবের প্রেসিডেন্ট যথাক্রমে অদিলিও রদ্রিগুয়েজ এবং সান্দ্রো রসেলের উপস্থিতিতে নেইমার চলতি সপ্তাহেই বার্সেলোনা বসে চুক্তি করেছেন।

বতর্মান ব্রাজিল দলের সেরা ফরোয়ার্ডকে পরের মরসুমে দেখা যাবে মেসির পাশে খেলতে। নেইমারকে নেওয়ার জন্য স্যান্টোসকে চুক্তির অর্থের ৪৫ শতাংশ দিচ্ছে বার্সেলোনা। রবিবারই বার্সার ভাইস প্রেসিডেন্ট কার্লেস ভিলারুবি তাৎপর্য ভাবে মন্তব্য করেন, “পরের মরসুমে এক জন গোলকিপার, সেন্ট্রাল ব্যাক আর ফরোয়ার্ড আমরা নেব।” ওই শীর্ষকর্তার কথায়, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে দু’পর্ব মিলিয়ে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে সাত গোল হজম করা গোলকিপার ভিক্টর ভালদেস নিজেই নাকি বার্সাকে জানিয়েছেন, তিনি পরের মরসুমে এই ক্লাবে থাকবেন না।
এ ছাড়া সেন্ট্রাল ব্যাক পিকে-র ফর্ম খুব খারাপ গিয়েছে এ মরসুমে। আর বার্সায় খানিকটা দাভিদ ভিয়া ছাড়া স্ট্রাইকার বলতে কেউ নেই। মেসি ছাড়াও পেদ্রো, আলেক্সি সাঞ্চেজ, ফাব্রেগাসসবাই খেলে থাকেন ‘ফলস নাইন’-এ। যার গুণাগার এ বার দিতে হয়েছে বার্সাকে। নেইমারকে সই করিয়ে সেই নিখাদ স্ট্রাইকারের শূন্যস্থান পূরণ করল বার্সা।

Posted in খেলাধুলা | Leave a comment

সর্বশেষ খবর

আজকের ছবি

www.facebook.com

Tag Cloud