September 17, 2024
অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি নির্মাণকে ফের অবৈধ উল্লেখ করে এর নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতারেস।
তিনি অবৈধ এ বসতি নির্মাণ কার্যক্রমকে দুই রাষ্ট্র সমাধানে বড় বাধা এবং এটা দূর করা প্রয়োজন বলে মনে করেন।
দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে বিকল্প কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জোর দিয়ে বলেন তিনি। খবর- আল জাজিরার।
গত মঙ্গলবার পশ্চিম তীরের রামাল্লায় ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী রামি হামদাল্লাহর সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব এসব কথা বলেন।
দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানই ফিলিস্তিনি জনগণের এ দুর্দশা অবসানের শর্ত। এটাই এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার একমাত্র পথ বলেও দাবি করেন গুতারেস।
তবে জাতিসংঘ মহাসচিবের এ বক্তব্যের একদিন আগেই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, পশ্চিম তীরের কোনো ইসরায়েলি বসতি উচ্ছেদ করা হবে না।
শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে পুনরায় ফিলিস্তিনের সঙ্গে আলোচনা শুরুর চেষ্টা চলছে- মধ্যপ্রাচ্য বিষয়টি হোয়াইট হাউস দূতের এমন মন্তব্যের পর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী তার এ অবস্থানের কথা জানান।
নেতানিয়াহুর এ মনোভাব প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, শান্তিচুক্তির সম্ভাবনা নস্যাৎ করে দেয় এমন কোনো উদ্যোগ থেকে দুই দেশেরই নিবৃত থাকা উচিত।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি জনবসতি নির্মাণ আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ। এটা শান্তির পথে বড় বাধা।
ওই বৈঠকে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী রামি হামদাল্লাহ পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি ও এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি আলোচনাকারী দলের ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ওই বসতি নির্মাণ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের স্পষ্ট কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। ফলে এটা চলছেই এবং আমরা আমাদের জমি হারাচ্ছি।
ফিলিস্তিনের জনগণ এবং মুসলমানদের কাছে পবিত্র শহরকে রক্ষার জন্য তিনি জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান।
১৯৬৭ সালে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম অধিগ্রহণ করে রেখেছে ইসরায়েল। এরপর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ওই জমিতে বসতি নির্মাণের মাধ্যমে ৫ লাখেরও বেশি ইহুদিকে পুনবার্সন করা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক আইনে এসব বসতি অবৈধ হলেও তার তোয়াক্কা করছে না নেতানিয়াহু সরকার।
অনলাইন ডেস্ক ॥ অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি নির্মাণকে ফের অবৈধ উল্লেখ করে এর নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতারেস।
তিনি অবৈধ এ বসতি নির্মাণ কার্যক্রমকে দুই রাষ্ট্র সমাধানে বড় বাধা এবং এটা দূর করা প্রয়োজন বলে মনে করেন।
দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে বিকল্প কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জোর দিয়ে বলেন তিনি। খবর- আল জাজিরার।
গত মঙ্গলবার পশ্চিম তীরের রামাল্লায় ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী রামি হামদাল্লাহর সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব এসব কথা বলেন।
দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানই ফিলিস্তিনি জনগণের এ দুর্দশা অবসানের শর্ত। এটাই এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার একমাত্র পথ বলেও দাবি করেন গুতারেস।
তবে জাতিসংঘ মহাসচিবের এ বক্তব্যের একদিন আগেই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, পশ্চিম তীরের কোনো ইসরায়েলি বসতি উচ্ছেদ করা হবে না।
শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে পুনরায় ফিলিস্তিনের সঙ্গে আলোচনা শুরুর চেষ্টা চলছে- মধ্যপ্রাচ্য বিষয়টি হোয়াইট হাউস দূতের এমন মন্তব্যের পর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী তার এ অবস্থানের কথা জানান।
নেতানিয়াহুর এ মনোভাব প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, শান্তিচুক্তির সম্ভাবনা নস্যাৎ করে দেয় এমন কোনো উদ্যোগ থেকে দুই দেশেরই নিবৃত থাকা উচিত।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি জনবসতি নির্মাণ আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ। এটা শান্তির পথে বড় বাধা।
ওই বৈঠকে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী রামি হামদাল্লাহ পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি ও এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি আলোচনাকারী দলের ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ওই বসতি নির্মাণ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের স্পষ্ট কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। ফলে এটা চলছেই এবং আমরা আমাদের জমি হারাচ্ছি।
ফিলিস্তিনের জনগণ এবং মুসলমানদের কাছে পবিত্র শহরকে রক্ষার জন্য তিনি জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান।
১৯৬৭ সালে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম অধিগ্রহণ করে রেখেছে ইসরায়েল। এরপর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ওই জমিতে বসতি নির্মাণের মাধ্যমে ৫ লাখেরও বেশি ইহুদিকে পুনবার্সন করা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক আইনে এসব বসতি অবৈধ হলেও তার তোয়াক্কা করছে না নেতানিয়াহু সরকার।